বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
আয় তোরা আয় আয় গো-
পাঠ ও পাঠভেদ:
আয় তোরা আয় আয় গো-
গাবার বেলা যায় পাছে তোর যায় গো।
শিশিরকণা ঘাসে ঘাসে শুকিয়ে আসে,
নীড়ের পাখি নীল আকাশে চায় গো।
সুর দিয়ে যে সুর ধরা যায়, গান দিয়ে পাই গান,
প্রাণ দিয়ে পাই প্রাণ- তোর আপন বাঁশি আন্
তবেই যে তুই শুনতে পাবি কে বাঁশি বাজায় গো।
শুকনো দিনের তাপ তোর বসন্তকে দেয় না যেন শাপ।
ব্যর্থ কাজে মগ্ন হয়ে লগ্ন যদি যায় গো ব’য়ে
গান-হারানো হাওয়া তখন করবে যে ‘হায় হায়’ গো॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: MS. NO 163
পাঠভেদ:
‘তুলনীয়:
হায় গো, ব্যথায় কথা যায় [প্রেম-২৪৩]
[তথ্য]
(দ্র: গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী পৃ:২৫২, ক্র:১৭৭৬)
ভাবসন্ধান: যুক্ত হবে।
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৩৮)।
দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৪৮)।
অখণ্ড সংস্করণ,তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)।
পত্রিকা:
বিশ্বভারতী পত্রিকা (কার্তিক-পৌষ ১৩৫২)
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার:
সুর ও তাল: স্বরলিপি নেই