বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
আমার দোসর যে জন ওগো
তারে কে জানে।
পাঠ ও পাঠভেদ:
আমার দোসর যে জন ওগো তারে কে জানে।
একতারা তার দেয় কি সাড়া আমার গানে কে জানে॥
আমার নদীর যে ঢেউ ওগো জানে কি কেউ
যায় বহে যায় কাহার পানে। কে জানে॥
যখন বকুল ঝ'রে
আমার কাননতল যায় গো ভ'রে
তখন কে আসে-যায় সেই বনছায়ায়,
কে সাজি তার ভরে আনে। কে জানে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায় নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় তাঁর গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচি (টেগোর রিসার্চ
ইনস্টিটিউট, কলকাতা, ডিসেম্বর ২০০৩) গ্রন্থে ১৫টি গানকে উল্লেখ করেছেন—
'অনাদিকুমার দস্তিদারের খাতা' থেকে
প্রাপ্ত। রচনার স্থান শান্তিনিকেতন এবং রচনাকাল উল্লেখ করেছেন শরৎ ১৩২৮।
এই ১৫টি গানের ভিতরে এই গানটিও রয়েছে। এই
বিচারে গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬০ বৎসর বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
ঋতু-উৎসব [বিশ্বভারতী। ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। সুন্দর। গান ৫। পৃষ্ঠা: ১৩২] [নমুনা]
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৩৮)
দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৪৮)
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)।প্রেম (প্রেম বৈচিত্র্য-১০৭) পর্যায়ের ১৩৪ সংখ্যক গান।
নবগীতিকা প্রথম ভাগ (১৩২৯ বঙ্গাব্দ)
সুন্দর (১৩৩১ বঙ্গাব্দ)।
স্বরবিতান চতুর্দশ (১৪, নবগীতিকা প্রথম খণ্ড) খণ্ডের (বৈশাখ ১৪১৫) ২০ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৬১-৬২।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান চতুর্দশ (১৪, নবগীতিকা প্রথম খণ্ড) খণ্ডের (বৈশাখ ১৪১৫), গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ: পিলু। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭২]
রাগ: পিলু। তাল: দাদরা/খেমটা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ২৯।]
রাগ: পীলু। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ৫৬।
লয়: দ্রুত।
গ্রহস্বর: সা।