বিষয়: 
রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
গান সংখ্যা: 
শিরোনাম: 
  প্রভু,
বলো বলো কবে।
পাঠ ও পাঠভেদ: 
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, 
	কার্তিক ১৪১২)-এর 
	পাঠ: পূজা ১৭৫।
ক্লান্ত 
বাঁশির শেষ রাগিণী বাজে শেষের রাতে।
শুকনো 
ফুলের মালা এখন দাও তুলে মোর হাতে॥
    
সুরখানি ওই নিয়ে কানে   পাল তুলে দিই পারের পানে,
        
চৈত্ররাতের মলিন মালা রইবে আমার সাথে॥
পথিক আমি 
এসেছিলেম তোমার বকুলতলে-
পথ আমারে 
ডাক দিয়েছে, এখন যাব চলে।
ঝরা যূথীর 
পাতায় ঢেকে  আমার বেদন গেলেম রেখে,
    
কোন্ ফাল্গুনে মিলবে সে-যে তোমার বেদনাতে॥
	- পাণ্ডুলিপির 
	পাঠ: 
	
	BMSF 021 
 [নমুনা]
	
- পাঠভেদ: 
- তথ্যানুসন্ধান
	
		- ক. রচনাকাল ও স্থান: 
রচনার সুনির্দিষ্ট তারিখ পাওয়া যায় না। 
 
 প্রথম প্রকাশের (জ্যৈষ্ঠ ১৩২৯) সময় 
রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৬১ বৎসর ১ মাস।
- খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
		
			- গ্রন্থ:
			
				- গীতবিতান-এর 
				প্রেম (প্রেম 
বৈচিত্র্য-১৪৫)পর্যায়ের ১৭৫ সংখ্যক গান।
- 
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। ঋতুচক্র ৮১। পৃষ্ঠা: ১৭৯। [নমুনা]
- 
				
				
				স্বরবিতান
				
				পঞ্চদশ (১৫, 
নবগীতিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) ২৬ সংখ্যক গান।
				পৃষ্ঠা ৮৩-৮৪।
 
- পত্রিকা:
 
- গ.সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপিকার:  
স্বরবিতান
পঞ্চদশ (১৫, 
নবগীতিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) ১৯৩ পৃষ্ঠায় 
দিনেন্দ্রনাথ 
ঠাকুর-এর স্বরলিপির অংশ বিশেষ সুরভেদ হিসেবে দেখানো হয়েছে। এই গ্রন্থের ৮৩-৮৪ 
পৃষ্ঠায় মুদ্রিত স্বরলিপিটি কে করেছেন, তা জানা যায় না।
- সুর ও তাল: 
	
		
		- 
		মিশ্র  
		ভৈরব। আভোগে ভৈরবী প্রযুক্ত হয়েছে। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে 
রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান 
।সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৯] 
- 
		রাগ : 
		রামকেলি। তাল : কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। 
				প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৪৮] 
- রাগ: ভৈরব, ভৈরবী। 
		তাল: কাহারবা। 
			[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। 
			পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৮৬।] 
		
 
 
- গ্রহস্বর: মধ্যম