বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		গান সংখ্যা:
		শিরোনাম: 
পথিক পরান্, চল্, চল্ 
পাঠ ও পাঠভেদ:
পথিক পরান্, চল্, চল্ সে পথে তুই
যে পথ দিয়ে গেল রে তোর বিকেলবেলার জুঁই॥
সে পথ বেয়ে গেছে যে তোর সন্ধ্যামেঘের সোনা,
প্রাণের ছায়াবীথির তলে গানের আনাগোনা―
রইল না কিছুই॥
যে পথে তার পাপড়ি দিয়ে বিছিয়ে গেল ভুঁই,
পথিক পরান, চল্, চল্ সে পথে তুই।
অন্ধকারে সন্ধ্যাযূথীর স্বপনময়ী ছায়া
উঠবে ফুটে তারার মতো কায়াবিহীন মায়া―
ছুঁই তারে না ছুঁই॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
	পাঠভেদ: 
পথিক পরান্, চল্, চল্ সে পথে তুই
	                       সে পথ বেয়ে গেছে রে তোর..                 
                       প্রাণের ছায়াবীথির তলে                    
	:   
	স্বরলিপি, 
			গীত-মালিকা ২ (পৌষ 
	১৩৩৬)
	                       সে-পথ 
	দিয়ে গেছে রে তোর..   
	                       
	প্রাণের ছায়াবীথি-তলে                      
	:   গীতবিতান 
	৩ (শ্রাবণ ১৩৩৯)
তথ্যানুসন্ধান
	ক. রচনাকাল ও স্থান: 
	আশ্বিন ১৩৩১ বঙ্গাব্দে 
	
	 
	এই 
	গানটি রচিত হয়। এই বিচারে 
	গানটি রবীন্দ্রনাথের 
	৬৩ বৎসর ৫ মাস বয়সের রচনা। 
	 
	[সূত্র:
	গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী। 
	প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়]