বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
গানের
ডালি ভরে দে গো উষার কোলে
পাঠ ও পাঠভেদ:
গানের ডালি ভরে দে গো উষার কোলে-
আয় গো তোরা, আয় গো তোরা, আয় গো চলে॥
চাঁপার কলি চাঁপার গাছে সুরের আশায় চেয়ে আছে,
কান পেতেছে নতুন পাতা গাইবি ব'লে॥
কমলবরন গগন-মাঝে
কমলচরণ ওই বিরাজে।
ওইখানে তোর সুর ভেসে যাক, নবীন প্রাণের ওই দেশে যাক,
ওই যেখানে সোনার আলোর দুয়ার খোলে॥
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি
গ্রন্থ:
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। প্রেম (উপ-বিভাগ: গান-৭) পর্যায়ের ৭ সংখ্যক গান।
নবীন (প্রথম প্রকাশ : চৈত্র ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ)।
বনবাণী গ্রন্থে পুনরায় প্রকাশ : আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)। নবীন : প্রথম পর্ব, ষষ্ঠ গান। রবীন্দ্ররচনাবলী দ্বাবিংশ খণ্ড (বিশ্বভারতী, আষাঢ় ১৩৯৩)। পৃষ্ঠা ৬৭।
স্বরবিতান পঞ্চম (৫) খণ্ডের (ভাদ্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ) ১৯ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৪৫-৪৬।
রাগ : রবীন্দ্র ভৈরব। রবীন্দ্রনাথ যে গানগুলি ভৈরব রাগে আরম্ভ করেছেন সে-সব গানগুলির অন্তরাতে ভৈরবী রাগে প্রবেশ করেছেন এবং পুনরায় ভৈরব রাগে ফিরে এসেছেন। তাই এরূপ গানগুলির রাগকে রবীন্দ্র ভৈরব বলা হবে। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৫]
রাগ: রামকেলী। তাল: কাহারবা [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।] পৃষ্ঠা: ৪৯।
রাগ: ভৈরব, ভৈরবী তাল: কাহারবা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ৮৮।
গ্রহস্বর : মা।