বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
আঁধার অম্বরে প্রচণ্ড ডম্বরু
পাঠ ও পাঠভেদ:
গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : বর্ষা-৮৭) পর্যায়ের ১১২ সংখ্যক গান।
আঁধার অম্বরে প্রচণ্ড
ডম্বরু বাজিল গম্ভীর গরজনে।
অশত্থপল্লবে অশান্ত হিল্লোল সমীরচঞ্চল দিগঙ্গনে॥
নদীর কল্লোল, বনের মর্মর, বাদল-উচ্ছল নির্ঝরঝর্ঝর,
ধ্বনি তরঙ্গিল নিবিড় সঙ্গীতে— শ্রাবণসন্ন্যাসী রচিল রাগিণী॥
কদম্বকুঞ্জের সুগন্ধমদিরা অজস্র লুটিছে দুরন্ত ঝটিকা।
তড়িৎশিখা ছুটে দিগন্ত সন্ধিয়া, ভয়ার্ত যামিনী উঠিছে ক্রন্দিয়া—
নাচিছে যেন কোন্ প্রমত্ত দানব মেঘের দুর্গের দুয়ার হানিয়া ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: কার্তিক ১৩৪৩ বঙ্গাব্দ। গানটি রবীন্দ্রনাথের ৭৫ বৎসর ৭ মাস বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
সুর ও তাল:
স্বরবিতান চতুঃপঞ্চাশত্তম (৫৪) খণ্ডে (চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। গানটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: মিশ্র মল্লার। তাল: কাহারবা [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ২৭]।
রাগ: গৌড়মল্লার (জ্ঞ)। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫২]
গ্রহস্বর: সা।
লয়: মধ্য।