শ্রাবণের গগনের গায় বিদ্যুৎ চমকিয়া যায়।
ক্ষণে ক্ষণে শর্বরী শিহরিয়া উঠে, হায়॥
তেমনি তোমার বাণী মর্মতলে যায় হানি সঙ্গোপনে,
ধৈরজ যায় যে টুটে, হায়॥
যেমন বরষাধারায় অরণ্য আপনা হারায় বারে বারে
ঘন রস-আবরণে
তেমনি তোমার স্মৃতি ঢেকে ফেলে মোর গীতি
নিবিড় ধারে আনন্দ-বরিষনে, হায়॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: Ms. 159 এবং Ms. 199
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১৩৪৬ বঙ্গাব্দ। গানটি রবীন্দ্রনাথের ৭৮ বৎসর বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
শ্রীরূপা (শ্রাবণ ১৩৫০ বঙ্গাব্দ)। শৈলজারঞ্জন মজুমদার-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
স্বরবিতান ত্রিপঞ্চাশত্তম (৫৩) খণ্ডের (জ্যৈষ্ঠ ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) পঞ্চম গান। পৃষ্ঠা ১৪-১৫।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম: ১৩৪৬
বঙ্গাব্দের ১০ই ভাদ্র
শান্তিনিকেতনে উদযাপিত বর্ষামঙ্গল অনুষ্ঠানে এই গানটি পরিবেশিত হয়।
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ত্রিপঞ্চাশত্তম (৫৩) খণ্ডে (জ্যৈষ্ঠ ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪।৪।৪ মাত্রা ছন্দে 'ত্রিতাল' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : মেঘমল্লার। তাল : ত্রিতাল। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৭৯।
রাগ: গৌড়মল্লার (জ্ঞ)। তাল: ত্রিতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ৪৯।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: র্সর্রা।
লয়: মধ্য।