গীতবিতানের পূজা পর্যায়ের অন্তর্গত
'গান'
উপবিভাগ
[গীতবিতানের
পূজা পর্যায়ের উপবিভাগ পরিচিতি]
এই উপবিভাগের গানের সংখ্যা ৩২টি। গীতবিতানের ১ থেকে ৩২ সংখ্যক গান এই বিভাগের
অন্তর্ভুক্ত। এই বিভাগের গানের মূল বিষয় সুর বা গান। এই গানগুলোর ভিতর দিয়ে
রবীন্দ্রনাথ পরমসঙ্গীতের ভিতরে আপনার চৈতন্যকে অনুভব করার চেষ্টা করেছেন। এই বোধ
শুধু এই ৩২টি গানেই পাওয়া যায় না। পরবর্তী 'বন্ধু' উপবিভাগেও লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ
করে পূজা-৩৩, ৩৫, ৩৬, ৩৮ ইত্যাদি। রবীন্দ্রনাথের নিজের করা এই বিভাজনে মনে হয়- গান
পর্যায়ে তাঁর সাথে ভাবের লেনাদেনা চলছে, তিনি আর যাই হোক বন্ধু নন।
১. কান্নাহাসির-দোল-দোলানো পৌষ -ফাগুনের পালা [তথ্য]৩১.কণ্ঠে নিলেম গান, আমার শেষ পারানির কড়ি [পূজা-৩১] [তথ্য]
২. সুরের গুরু , দাও গো সুরের দীক্ষা [তথ্য]
৩. তোমার সুরের ধারা ঝরে যেথায় তারি পারে [তথ্য]
৪. তুমি কেমন করে গান করো হে গুণী [তথ্য]
৫. আমি তোমায় যত শুনিয়েছিলাম গান [তথ্য]
৬. তুমি যে সুরের আগুন লাগিয়ে দিলে মোর প্রাণে [তথ্য]
৭. তোমার বীণা আমার মনোমাঝে [তথ্য]
৮. তোমার নয়ন আমায় বারে বারে [তথ্য]
৯. অরূপ তোমার বাণী [তথ্য]
১০. গানে গানে তব বন্ধন যাক টুটে [তথ্য]
১১.আমার সুরে লাগে তোমার হাসি[পূজা-১১] [তথ্য]
১২. আমার বেলা যে যায়[পূজা-১২] [তথ্য]
১৩. জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে[পূজা-১৩] [তথ্য]
১৪. যারা কথা দিয়ে তোমার কথা বলে [পূজা-১৪] [তথ্য]
১৫. তোমারি ঝরনাতলার নির্জনে [পূজা-১৫] [তথ্য]
১৬. কূল থেকে মোর গানের তরী দিলেম খুলে [পূজা ১৬] [তথ্য]
১৭. তোমার কাছে এ বর মাগি [পূজা-১৭] [তথ্য]
১৮. কেন তোমরা আমায় ডাকো, আমার মন না মানে [পূজা-১৮] [তথ্য]
১৯. দাঁড়িয়ে আছ তুমি আমার গানের ও পারে [পূজা-১৯] [তথ্য]
২০. রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি বেলাশেষের তান [পূজা-২০] [তথ্য]
২১. জাগ’ জাগ’ রে জাগ’ সঙ্গীত [পূজা-২১] [তথ্য]
২২. হেথা যে গান গাইতে আসা [পূজা-২২] [তথ্য]
২৩. আমি হেথায় থাকি শুধু গাইতে তোমার গান [পূজা-২৩] [তথ্য
২৪. গানের সুরের আসন-খানি পাতি পথের ধারে [পূজা-২৪] [তথ্য]
২৫.সুর ভুলে যেই ঘুরে বেড়াই কেবলকাজে [পূজা-২৫] [তথ্য]
২৬.গানের ভিতর দিয়ে যখন দেখি ভুবনখানি[পূজা-২৬][ তথ্য]
২৭. খেলার ছলে সাজিয়ে আমার গানের বাণী। [পূজা-২৭] [তথ্য]
২৮.যতখন তুমি আমায় বসিয়ে রাখ বাহির-বাটে [পূজা-২৮] [তথ্য]
২৯. আমার যে গান তোমার পরশ পাবে[পূজা-২৯] [তথ্য]
৩০.গানের ঝরনাতলায় তুমি সাঁঝের বেলায় এলে।[পূজা-৩০] [তথ্য]