বিষয়: 
		রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		গান সংখ্যা: 
		
		শিরোনাম: 
		
      
      কণ্ঠে 
      নিলেম গান,
      
      আমার শেষ পারানির কড়ি
পাঠ ও পাঠভেদ:
কণ্ঠে নিলেম গান, আমার শেষ পারানির কড়ি―
একলা ঘাটে রইব না গো পড়ি ॥
আমার সুরের রসিক নেয়ে
তারে ভোলাব গান গেয়ে,
পারের খেয়ায় সেই ভরসায় চড়ি ॥
পার হব কি নাই হব তার খবর কে রাখে―
দূরের হাওয়ায় ডাক দিল এই সুরের পাগলাকে।
ওগো তোমরা মিছে ভাব',
আমি যাবই যাবই যাব―
ভাঙল দুয়ার, কাটল দড়াদড়ি ॥
তথ্যানুসন্ধান
		ক. রচনাকাল ও স্থান: 
		পাণ্ডুলিপিতে গানটির সাথে রচনাকাল ও স্থানের উল্লেখ নেই। উল্লেখ্য,
	রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতন থেকে কলকাতায় আসেন ১০ ফাল্গুন, ১৩৩০ বঙ্গাব্দ 
	[শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দ]। ২৪ ফাল্গুন কলকাতায় অবস্থানকালে 
	এই গানটি রচনা করেছিলেন। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল 
		৬২ বৎসর 
১০ মাস।
		
                   
[৬২ বৎসর 	অতিক্রান্ত বয়সের গানের তালিকা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)। পর্যায়: পূজা ৩১। উপবিভাগ: গান ৩১। পৃষ্ঠা: ১৩-১৪। [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। পর্যায়: পূজা ৩১। উপবিভাগ: গান ৩১। পৃষ্ঠা: ১৭-১৮ [১৭, ১৮]
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। গীতগান ৩৪।। পৃষ্ঠা: ২৫ [নমুনা]
স্বরবিতান ত্রিংশ (৩০, গীতমালিকা প্রথম ভাগ) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৪) ১৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৫৪-৫৫।
পত্রিকা:
বিজলী (২৪ ফাল্গুন ১৩৩০ বঙ্গাব্দ)।
				
				
				ভারতী 
				(চৈত্র 
		১৩৩০ বঙ্গাব্দ)।
				অনাদিকুমার 
		দস্তিদারকৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত হয়েছিল।
				                
		[ভারতী 
		পত্রিকায় প্রকাশিত রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
				
				
				শান্তিনিকেতন 
			পত্রিকা (চৈত্র ১৩৩০ বঙ্গাব্দ)।
				অনাদিকুমার 
		দস্তিদারকৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত হয়েছিল।
 
			প্রকাশের 
		কালানুক্রম: 
গানটি প্রথম 'বিজলী' পত্রিকার '২৪ ফাল্গুন 
			
			১৩৩০ 
		বঙ্গাব্দ' সংখ্যায় 
			প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর এই বছরের 'ভারতী' ও 'শান্তিনিকেতন' পত্রিকার 'চৈত্র' 
		সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। এরপর 
			১৩৩২ 
		বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ 
		মাসে প্রকাশিত 'প্রবাহিনী' গ্রন্থে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
			
			
১৩৩৯ বঙ্গাব্দে গীতবিতানের তৃতীয় খণ্ডের প্রথম সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত 
		হয়। এরপর ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে গানটি গীতবিতানের প্রথম খণ্ডের দ্বিতীয় 
		সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৩৮০ বঙ্গাব্দে গীতবিতানের অখণ্ড সংস্করণে গানটি 
			পূজা পর্যায়ের ৩১ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [নমুনা]
		স্বরলিপিকার:
		
		
		অনাদিকুমার দস্তিদার
		
       [অনাদিকুমার 
দস্তিদার-কৃত রবীন্দ্রসঙ্গীতের স্বরলিপির তালিকা]
                     
রাগ ও তাল:
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী: স্বরবিতান ত্রিংশ খণ্ডে (চৈত্র ১৪১৪) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে 'কাহারবা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ- খাম্বাজ। অঙ্গ: বাউল। তাল: কাহারবা [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৩১]।
			রাগ: খাম্বাজ। 
			তাল: কাহারবা।  [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার 
			চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ৫৮।
                
			[কাহারবা 
			তালে নিবদ্ধ রবীন্দসঙ্গীতের তালিকা] 
			                [খাম্বাজ রাগে 
নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
গ্রহস্বর: গা।
লয়: ঈষৎ দ্রুত।