৬২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
২৫ বৈশাখ ১৩৩০ বঙ্গাব্দ থেকে ২৪ বৈশাখ ১৩৩১ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত (৭ মে ১৯২৩- ৬ মে ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দ)
এই
বৎসরের বৈশাখ মাসের প্রথম থেকেই রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতন ছিলেন। এই বৎসরের
প্রথম গানটির সাথে কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ নাই। রচনাকাল হিসেবে পাওয়া যায় বৈশাখ
১৩০০। গানটি
প্রবাসী প্রত্রিকার জ্যৈষ্ঠ ১৩০০
সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল।
প্রভাতকুমার
মুখোপাধ্যায়
'গীতবিতান
কালানুক্রমিক সূচী
' অনুসারে এই গানটিকে ৬২ বৎসর বয়সের প্রথম গান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এই গানটি
হলো―
দূরদেশী সেই রাখাল ছেলে। [বিচিত্র-৮৫]
[তথ্য]
১৯২৩ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ এপ্রিল, রবীন্দ্রনাথ শিলঙ যাত্রা করেন। দুই মাস শিলঙে কাটিয়ে তিনি জুন মাসের মাঝামঝি সময়ে কলকাতায় ফিরে আসেন। জুলাই মাসের শুরুতে তিনি শান্তিনিকেতন আসেন। শান্তিনিকেতন থেকে তিনি কলকাতায় আসেন আগষ্ট মাসের শেষের দিকে। শান্তিনিকেতনে থাকাকালে তিনি মোট ১০টি গান রচনা করেন। গানগুলো পাওয়া যায়, রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি RBVBMS 464 -তে। এই পাণ্ডুলিপিতে তিনটি গানের তারিখ পাওয়া যায়। এই গানগুলোর মাঝে তারিখবিহীন অন্যান্য গান লেখা হয়েছিল। ধারণা করা হয়, ২৪ আষাঢ় থেকে ২৬ শে আষাঢ়ের ভিতরে গানগুলো শান্তিনিকেতনে রচিত হয়েছিল। এই গানগুলো হলো―
২৪ আষাঢ় [৯ জুলাই ১৯২৩] আকাশতলে দলে দলে [প্রকৃতি-৪০] [তথ্য] [নমুনা]
২৫ আষাঢ় [১০ জুলাই ১৯২৩] পথিক মেঘের দল জোটে ওই [প্রকৃতি-৫৭] [তথ্য]
২৬ আষাঢ় [১০ জুলাই ১৯২৩] ধরণী, দূরে চেয়ে [প্রকৃতি-১০২] [তথ্য] [নমুনা]
এছাড়া আরও কিছু বর্ষার গান আষাঢ় মাসে রচনা করেছিলেন। তবে এই গানগুলো রচনার সুনির্দিষ্ট তারিখ পাওয়া যায় নি। এই গানগুলো হলো-
কদম্বেরই কানন ঘেরি [প্রকৃত-৪১] [তথ্য]
আষাঢ়, কোথা হতে আজ পেলি ছাড়া [প্রকৃতি-৪২] [তথ্য] [নমুনা]
ছায়া ঘনাইছে বনে বনে [প্রকৃতি-৪৩] [তথ্য] নমুনা]
এই শ্রাবণ-বেলা বাদল-ঝরা [প্রকৃতি-৪৪] [তথ্য] [নমুনা]
ভেবেছিলেম আসবে ফিরে [প্রকৃতি-৪৯] [তথ্য] [নমুনা]
পুব-হাওয়াতে দেয় দোলা [প্রকৃতি-৮২] [তথ্য]
ধরণীর গগনের মিলনের ছন্দে [প্রকৃতি-৮৪] [তথ্য]আমার যাবার বেলায় পিছু ডাকে [প্রেম-১৭১] [তথ্য] [নমুনা]
এবার অবগুণ্ঠন খোলো [প্রকৃতি-১৬২] [তথ্য] [নমুনা]
জয় জয় পরমা নিষ্কৃতি হে [পূজা-৫৮৫] [তথ্য] [নমুনা]
আঁধার রাতে একলা পাগল যায় কেঁদে [পূজা-৫৮৬] [তথ্য] [নমুনা]
যে দিন সকল মুকুল [প্রেম-৩০৮] [তথ্য]
৮
ভাদ্র [শনিবার ২৫ আগষ্ট] কলকাতার এম্পায়ার থিয়েটারে বিসর্জন মঞ্চস্থ হয়। এরপর
একই মঞ্চে ১০ ও ১১ ভাদ্র নাটকটি পুনরায় পরিবেশিত হয়। এই তিনদিন নাটকটি মঞ্চস্থ
হওয়ার সময় নাটকের সাথে চারটি নতুন গান পরিবেশিত হয়েছিল। ধারণা করা হয় এই নাটক
উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ এই চারটি গান লিখেছিলেন। এই গানগুলো হলো―
আমার
আঁধার
ভালো, আলোর কাছে [পূজা-১৯৪]
[তথ্য]
জয় জয় পরমা নিষ্কৃতি হে
[পূজা-৫৮৫] [তথ্য]
আঁধার রাতে একলা
পাগল যায় কেঁদে।
[পূজা-৫৮৬]
[তথ্য]
কোন্ ভীরুকে ভয় দেখাবি
[পূজা
ও প্রার্থনা-৮০]
[তথ্য]
ঢাকা থেকে প্রকশিত প্রাচী পত্রিকার আশ্বিন ১৩৩০ সংখ্যায়
প্রকাশিত হয়েছিল একটি গান। এই গানটির রচনাকাল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায় নাই।
এই গানটি হলো―
তোমার হাতের
রাখীখানি [পূজা-৩৪৩]
[তথ্য]
বিজলী
পত্রিকার কার্তিক ১৩৩০ সংখ্যায় একটি গান প্রকাশিত হয়। ধারণা করা যায় গানটি হয়তো
আশ্বিন মাসে রচিত।
প্রভাতকুমার
মুখোপাধ্যায় তাঁর
গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী
গ্রন্থে (টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটিউট, ডিসেম্বর ২০০৩) গানটির রচনাকাল
হিসেবে আশ্বিন ১৩৩০ উল্লেখ করেছেন। এই গানটি হলো―
আজি
সাঁঝের যমুনায় গো [প্রেম-২৮০]
[তথ্য]
শান্তিনিকেতনের পুরানো
উত্তরায়ণ নামক বাড়ির পাশে রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও
প্রতিমা দেবীর বসবাসের জন্য একটি মাটির বাড়ি তৈরি করা হয়েছিল। এই বাড়িটির নামকরণ
করা হয়েছিল 'মৃন্ময়ী'। এখন আর সে বাড়ি নেই। যতটুকু জানা যায়, দীর্ঘকাল পরে পিয়ার্সন
শান্তিনিকেতনে ফিরে এলে তিনি এই বাড়িতে উঠেছিলেন। ১৩৩০ বঙ্গাব্দে পশ্চিম ভারত ঘুরে
এসে রবীন্দ্রনাথ এই বাড়িতে উঠেছিলেন। এখানে ১৩৩০ বঙ্গাব্দের ২ পৌষ-এ তিনি এই
বাড়িতে একটি গান রচনা
করেন। গানটি হলো―
আমার শেষ
রাগিণীর প্রথম ধুয়ো [প্রেম-২৬]
[তথ্য]
এই সময় রবীন্দ্রনাথ তাঁর
পল্লিসংস্কার-এর ভাবনা থেকে সৃষ্ট
'শিক্ষাসত্র' ও অন্যান্য কার্যক্রমকে পরিচালনার জন্য
সুরুলের নিকটবর্তী
শ্রীনিকেতনে এসে থাকতেন। ১৬ ১৭ পৌষ-এ তিনি শ্রীনিকেতন দুটি গান রচনা করেন। গান
দুটি হলো―
১৬ পৌষ [১ জানুয়ারি ১৯২৪]
যখন এসেছিলে অন্ধকারে [প্রেম-২৭৫]
[তথ্য]
১৭ পৌষ [২ জানুয়ারি ১৯২৪]
আমি
সন্ধ্যাদীপের শিখা [বিচিত্র-৯৬] [তথ্য]
রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতন থেকে কলকাতায় আসেন ১০ ফাল্গুন [শুক্রবার, ২২
ফেব্রুয়ারি ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দ]। কলকাতায় অবস্থানকালে রবীন্দ্রনাথ ২টি গান রচনা
করেন। এই গান দুটি হলো-
২৪
ফাল্গুন [৭ মার্চ শুক্রবার]
কণ্ঠে নিলেম
গান,
আমার শেষ পারানির কড়ি।
[পূজা-৩১]
[তথ্য]
২৭ ফাল্গুন [১০ মার্চ
সোমবার]
ওগো বধূ সুন্দরী
[প্রকৃতি-১৯৯]
[তথ্য]
সুনির্দিষ্ট তারিখ ছাড়া কিছু গানের সন্ধান পাওয়া যায়। ১৩৩০ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন রবীন্দ্রনাথ তাঁর চীন ভ্রমণের পূর্বে চারটি গান রচনা করেছিলেন। এই গান চারটি হলো-
দিনশেষের রাঙা মুকুল [প্রেম-১০১] [তথ্য]
এবার অবগুণ্ঠন খোলো [প্রকৃতি-১৬২] [তথ্য]
যে কেবল পালিয়ে বেড়ায় [বিচিত্র-৮৩] [তথ্য]
পাগল যে তুই [বিচিত্র-২৫] [তথ্য]
পাগল যে তুই [বিচিত্র-২৫] [তথ্য] [এই গানটি পূর্বে রচিত]***[রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)। পৃষ্ঠা: ৫৭। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০ বঙ্গাব্দ। মোর স্বপন-তরীর কে
তুই নেয়ে
[প্রেম-১২৮]
[তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
" রক্তকরবী-র এই তিনটি
খসড়ায় রবীন্দ্রনাথের কিছুদিন আগে লেখা কয়েকটি গান ছাড়া অনেকগুলি নূতন গানের
সন্ধান পাওয়া যায়, তাদের সবগুলি অবশ্য গ্রন্থে ব্যবহৃত হয়নি। এগুলিকে জ্যৈষ্ঠ
১৩৩০-এ রচিত বলে মনে করা যেতে পারে। নূতন গানগুলি হল:
'কাজ ভোলাবার কে গো তোরা' দ্র গীত ৩।৮০৩-০৪; এর সুর রক্ষিত হয়নি,
দ্বিতীয় খসড়াতে এই পাঠের কয়েকটি ছত্রের আভাস নিয়ে রবীন্দ্রনাথ একে একটি নূতন
গানে পরিবর্তিত করেন; 'মোর
স্বপন-তরীর কে তুই নেয়ে"।
[রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০ বঙ্গাব্দ।
কাজ ভোলাবার কে গো [নাট্যগীতি-১০৬] [তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
" রক্তকরবী-র এই তিনটি
খসড়ায় রবীন্দ্রনাথের কিছুদিন আগে লেখা কয়েকটি গান ছাড়া অনেকগুলি নূতন গানের
সন্ধান পাওয়া যায়, তাদের সবগুলি অবশ্য গ্রন্হে ব্যবহৃত হয়নি। এগুলিকে জ্যৈষ্ঠ
১৩৩০-এ রচিত বলে মনে করা যেতে পারে। নূতন গানগুলি হল:
'কাজ ভোলাবার কে গো তোরা' দ্র গীত ৩।৮০৩-০৪; এর সুর রক্ষিত হয়নি,
দ্বিতীয় খসড়াতে এই পাঠের কয়েকটি ছত্রের আভাস নিয়ে রবীন্দ্রনাথ একে একটি নূতন
গানে পরিবর্তিত করেন; 'মোর
স্বপন-তরীর কে তুই নেয়ে"।
[রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০
বঙ্গাব্দ।
তোর
প্রাণের রস তো শুকিয়ে গেল [প্রেম-১৮০] [তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-"
রক্তকরবী-র এই তিনটি খসড়ায় রবীন্দ্রনাথের কিছুদিন আগে লেখা কয়েকটি গান ছাড়া
অনেকগুলি নূতন গানের সন্ধান পাওয়া যায়, তাদের সবগুলি অবশ্য গ্রন্হে ব্যবহৃত
হয়নি। এগুলিকে জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০-এ রচিত বলে মনে করা যেতে পারে। নূতন গানগুলি হল:
...'তোর
প্রাণের রস ত শুকিয়ে গেল ওরে' দ্র গীত
২। ৩৪১; এর কোন সুর রক্ষিত হয়নি,
তবে রক্তকরবী'র প্রকাশিত পাঠে গানটি গৃহীত হয়েছে"।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০
বঙ্গাব্দ। ও চাঁদ, চোখের জলের
লাগল জোয়ার
[প্রেম-২৪২]
[তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-"
রক্তকরবী-র এই তিনটি খসড়ায় রবীন্দ্রনাথের কিছুদিন আগে লেখা কয়েকটি গান ছাড়া
অনেকগুলি নূতন গানের সন্ধান পাওয়া যায়, তাদের সবগুলি অবশ্য গ্রন্হে ব্যবহৃত
হয়নি। এগুলিকে জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০-এ রচিত বলে মনে করা যেতে পারে। নূতন গানগুলি হল:
...'ও
চাঁদ, চোখের জলের জাগল জোয়ার' দ্র গীত
২। ৩৬৮, স্বর ১; কয়েকটি পাঠান্তরের মধ্য দিয়ে গ্রন্হের অন্তর্ভূক্ত
হয়েছে"।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০
বঙ্গাব্দ।
নূতন
পথের পথিক হয়ে [নাট্যগীতি-১০৫] [তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-"
রক্তকরবী-র এই তিনটি খসড়ায় রবীন্দ্রনাথের কিছুদিন আগে লেখা কয়েকটি গান ছাড়া
অনেকগুলি নূতন গানের সন্ধান পাওয়া যায়, তাদের সবগুলি অবশ্য গ্রন্হে ব্যবহৃত
হয়নি। এগুলিকে জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০-এ রচিত বলে মনে করা যেতে পারে। নূতন গানগুলি হল:
...'নূতন
পথের পথিক আসে সেই পুরাতন সাথি' দ্র গীত
৩। ৮০৩, স্বর ১; পাণ্ডুলিপিতেই এর পাঠান্তর ঘটে, গ্রন্হে বর্জিত"।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০
বঙ্গাব্দ।
এতদিন পরে মোরে [নাট্যগীতি-১০৪] [তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-"
রক্তকরবী-র এই তিনটি খসড়ায় রবীন্দ্রনাথের কিছুদিন আগে লেখা কয়েকটি গান ছাড়া
অনেকগুলি নূতন গানের সন্ধান পাওয়া যায়, তাদের সবগুলি অবশ্য গ্রন্হে ব্যবহৃত
হয়নি। এগুলিকে জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০-এ রচিত বলে মনে করা যেতে পারে। নূতন গানগুলি হল:
...'এতদিন
পরে মোরে' দ্র গীত
৩। ৮০২; দ্বিতীয় খসড়াতেই বর্জিত হয়েছে"।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০
বঙ্গাব্দ।
পৌষ
তোদের ডাক দিয়েছে [প্রকৃতি-১৭৯] [তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-"
রক্তকরবী-র এই তিনটি খসড়ায় রবীন্দ্রনাথের কিছুদিন আগে লেখা কয়েকটি গান ছাড়া
অনেকগুলি নূতন গানের সন্ধান পাওয়া যায়, তাদের সবগুলি অবশ্য গ্রন্হে ব্যবহৃত
হয়নি। এগুলিকে জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০-এ রচিত বলে মনে করা যেতে পারে। নূতন গানগুলি হল:
...'পৌষ
তোদের ডাক দিয়েছে' দ্র গীত
২। ৪৯৬-৯৭; স্বর ৩০"।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০
বঙ্গাব্দ।
আমার
মনের বাঁধন ঘুচে যাবে [নাট্যগীতি-১০৩] [তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-"
রক্তকরবী-র এই তিনটি খসড়ায় রবীন্দ্রনাথের কিছুদিন আগে লেখা কয়েকটি গান ছাড়া
অনেকগুলি নূতন গানের সন্ধান পাওয়া যায়, তাদের সবগুলি অবশ্য গ্রন্হে ব্যবহৃত
হয়নি। এগুলিকে জ্যৈষ্ঠ ১৩৩০-এ রচিত বলে মনে করা যেতে পারে। নূতন গানগুলি হল:
...'আমার
মনের বাঁধন ঘুচে যাবে' দ্র গীত
৩। ৮০৩; গ্রন্হে গৃহীত হয়নি"।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
৬ই ফাল্গুন
১৩৩০। তোমায় চেয়ে আছি বসে পথের ধারে
[পূজা-৫৩১]
[তথ্য]-
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"৬
ফাল্গুন
[সোম 18 Feb]
রবীন্দ্রনাথ দুটি নূতন গান
রচনা করেন : 'তোমায়
চেয়ে আছি বসে' দ্র গীত ১। ২১০; স্বর ৩১ 'আমার
ভুবন তো আজ হল কাঙাল'
দ্র গীত ২।
৩৮১; স্বর ১।" [রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ৫১। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
এছাড়া তার দেয়া তথ্যানুযায়ী ২৬ ফাল্গুন ১৩৩১ বঙ্গাব্দে অভিনীত 'সুন্দর' নাটকের
অভিনয়পত্রীতে অন্যান্য গানের সাথে এই গানটিও মুদ্রিত হয়। তাঁর উদ্ধৃতি অনুযায়ী
এই গানসহ আরো কিছু গানের খসড়া পাওয়া যায় রমা মজুমদারকে উপহার হিসেবে দেয়া
রবীন্দ্রনাথের Ms 464 পাণ্ডুলিপির প্রথমাংশে এবং
তাঁর মতে এ গানগুলি ২৬শে ফাল্গুনের পূর্বে রচিত।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ১৯৩। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।] তিনি আরো উদ্ধৃত করেন যে এটি
প্রবাসী বৈশাখ ১৩৩২ এ মুদ্রিত হয়।
[রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২২ ৩। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
আমার ভুবন তো আজ হল কাঙাল-
"৬
ফাল্গুন
[সোম 18 Feb]
রবীন্দ্রনাথ দুটি নূতন গান
রচনা করেন : 'তোমায়
চেয়ে আছি বসে' দ্র গীত ১। ২১০; স্বর ৩১ 'আমার
ভুবন তো আজ হল কাঙাল'
দ্র গীত ২।
৩৮১; স্বর ১।" [রবিজীবনী
নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ৫১। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]