বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
এবার
অবগুণ্ঠন খোলো।
পাঠ ও পাঠভেদ:
এবার অবগুণ্ঠন খোলো।
গহন মেঘমায়ায় বিজন বনছায়ায়
তোমার আলসে অবলুণ্ঠন সারা হল॥
শিউলিসুরভি রাতে বিকশিত জ্যোৎস্নাতে
মৃদু মর্মরগানে তব মর্মের বাণী বোলো॥
বিষাদ-অশ্রুজলে মিলুক শরমহাসি―
মালতীবিতানতলে বাজুক বঁধুর বাঁশি।
শিশিরসিক্ত বায়ে বিজড়িত আলোছায়ে
বিরহ-মিলনে-গাঁথা নব প্রণয়দোলায় দোলো॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬২ বৎসর ১১ মাস বয়সের রচনা।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার:
অনাদিকুমার দস্তিদার
[অনাদিকুমার
দস্তিদারের জীবনী]
[অনাদিকুমার
দস্তিদারকৃত স্বরলিপির তালিকা]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ত্রিংশ (৩০, গীতমালিকা প্রথম খণ্ড) খণ্ডে (চৈত্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: দেশ মল্লার। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৩৭]।
গ্রহস্বর: রা।
লয়: মধ্য।