বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম:
পাগল
যে তুই,
কণ্ঠ
ভরে
পাঠ ও পাঠভেদ
পাগল
যে তুই,
কণ্ঠ
ভরে
জানিয়ে দে তাই সাহস করে॥
দেয় যদি তোর দুয়ার নাড়া
থাকিস কোণে,
দিস
নে সাড়া—
বলুক সবাই ‘সৃষ্টিছাড়া’,
বলুক
সবাই ‘কী কাজ তোরে’॥
বল্
রে ‘আমি কেহই না গো,
কিছুই
নহি,
যে
হই-নাগো।’
শুনে বনে উঠবে হাসি,
দিকে দিকে বাজবে বাঁশি—
বলবে
বাতাস ‘ভালোবাসি’,
বাঁধবে আকাশ অলখ ডোরে॥
-
পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি
নাই
-
পাঠভেদ:
-
তথ্যানুসন্ধান:
- ক. রচনাকাল ও স্থান:
গানটির রচনাকাল সুনিরদিষ্টভাবে জানা যায় না।
১৩৩২ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে
প্রবাহিনী
-তে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই বিচারে
ধারণা করা হয়, গানটি এই বছরের অগ্রহায়ণ মাসের আগে রচিত। এই সময় রবীন্দ্রনাথের
বয়স ছিল ৬৪ বৎসর ৫-৬ মাস।
[৬৪
বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
-
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ
-
গীতবিতানের বিচিত্র পর্যায়ের
২৫
সংখ্যক গান।
-
স্বরবিতান একত্রিংশ (৩১, গীতমালিকা) ৪৪ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা : ১৪৭-১৪৯।
-
প্রবাহিনী
(বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
বিবিধ
২৫।
পৃষ্ঠা: ১১৪। [নমুনা]
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
-
স্বরলিপি:
- স্বরলিপিকার:
- সুর ও তাল:
-
রাগ:
পিলু। তাল: কাহারবা।
[রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস,
ডিসেম্বর, ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৬৪]
-
রাগ:
সিন্ধু, খাম্বাজ। তাল: কাহারবা
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার
চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১১১ ]