৬৪ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
২৫ বৈশাখ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ থেকে ২৪ বৈশাখ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত (৭ মে ১৯২৫- ৬ মে ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দ)
১. তালিকাভূক্ত যে গানগুলোর তথ্য আমার মাধ্যমে সংশোধিত হয়েছে
সেগুলো তারকাচিহ্ণিত করা হল।
২. সংশোধিত গানগুলোর তথ্য সাথেই দেয়া হল। ক্ষেত্র বিশেষে কেবলমাত্র তথ্যসূত্র দেয়া
হল।
৩. তালিকার বাইরে যে গানগুলোর তথ্য সংযুক্ত করা হয়েছে সেগুলো বুলেট আকারে একদম শেষে
দেয়া হল।
জ্যৈষ্ঠ মাসে
রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতন ছিলেন। এই সময় তিনি তিনটি গান রচনা করেন। গান তিনটি
হলো
১৯ জ্যৈষ্ঠ [২ জুন
১৯২৫] জয়যাত্রা যাও গো
[তথ্য]
৩১ জ্যৈষ্ঠ [১৪ জুন ১৯২৫]
গানের ভেলায় বেলা অবেলায়
[প্রেম-২০] [তথ্য]
জ্যৈষ্ঠ [তারিখ জানা যায় নাই] না বলে
যায় পাছে সে
'১৩৩২ বঙ্গাব্দের ২ শ্রাবণ কলকাতায় ২ শ্রাবণ
চিরকুমার সভা মঞ্চস্থ হয় এবং শান্তিনিকেতন রবীন্দ্রনাথের
উপস্থিতিতে ৩রা শ্রাবণে
বর্ষামঙ্গল অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠান শেষে রবীন্দ্রনাথ কলকাতায় আসেন ৫
শ্রাবণ। ফলে চিরকুমার সভা 'র প্রথম অভিনয় তিনি দেখতে পারেন নি। ৯ শ্রাবণ
তিনি স্টার থিয়েটারে এই নাটকের দ্বিতীয় অভিনয় দেখেন। স্টার রঙ্গমঞ্চে এই নাটকটি
অভিনয়ের আগে দুটি গান বাদ পড়ে এবং
১০টি গান যুক্ত করা হয়।
এর ভিতরে ৮টি গান ছিল নূতন। এই গানগুলো হলো-
না বলে যায় পাছে সে
[প্রেম-৮৩]
[তথ্য]
না, না গো না
[প্রেম-১০৩]
[তথ্য]
জয় যাত্রায় যাও গো [প্রেম-৭৮]
[তথ্য]
ওগো তোরা কে যাবি পারে
[বিচিত্র
৭০] [তথ্য]
ও আমার ধ্যানেরি ধন
[প্রেম-১৮৫]
[তথ্য]
জ্বলেনি আলো অন্ধকারে
[প্রেম-২৫৭]
[তথ্য]
তোমায় চেয়ে বসে আছি
[পূজা-৫৩১]
[তথ্য]
'
আষাঢ় মাসে রবীন্দ্রনাথের রচিত ৪টি গানের সন্ধান পাওয়া যায়। গানগুলো হলো-
আজি ওই আকাশ-'পরে
[প্রকৃতি-৫০] [তথ্য]
[নমুনা]
এই বৎসরের আষাঢ় মাসের শুরু থেকেই রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে ছিলেন। এই সময় তিনি
এই গানটি রচনা করেছিলেন। উল্লেখ্য,
RBVBMS 464
পাণ্ডুলিপিতে গানটির সাথে রচনার তারিখ
উল্লেখ আছে- '২ আষাঢ়/১৩৩২'।
আমায় মুক্তি যদি দাও বাঁধন খুলে
[তথ্য]
স্বরবিতান দ্বিতীয় খণ্ডের 'রচনাকাল/প্রকাশকাল'
অংশে, গানটির রচনাকাল
উল্লেখ করা হয়েছে- '২ আষাঢ় ১৩৩২ বঙ্গাব্দ'।
মরণের মুখে রেখে দূরে যাও
[পূজা-৫৮৭]
[তথ্য]।
রচনাকাল:
৪ আষাঢ় [১৮ জুন ১৯২৫]
গান আমার ভেসে যায়
[প্রেম-১৬] [তথ্য]
রচনাকাল ১৮ আষাঢ় [২ জুলাই ১৯২৫]
ভারতী পত্রিকার বৈশাখ ১৩০৭ থেকে জ্যৈষ্ঠ ১৩০৮ পর্যন্ত, চিরকুমার সভা উপন্যাস আকারে প্রথম ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল। ১৩১১ বঙ্গাব্দে এই গ্রন্থটি রবীন্দ্র-গ্রন্থাবলীর (হিতবাদীর উপহার) 'রঙ্গচিত্র' বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৩১৪ খ্রিষ্টাব্দে 'প্রজাপতির নির্বন্ধ' নামে স্বতন্ত্র পুস্তক হিসেবে (গদ্যগ্রন্থাবলী ৮) প্রকাশিত হয়। ১৩৩১ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাস থেকে ১৩৩২ বঙ্গব্দের বৈশাখ মাসের ভিতরে এই গ্রন্থটির আংশিক পরিবর্তন করে, কিছু নতুন করে লিখে নাটকে রূপ দেন। রবীন্দ্রনাথ এই নাট্যরূপের নাম দেন চিরকুমার সভা। এই নাটকটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ১৩৩২ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসে। [সূত্র : রবীন্দ্ররচনাবলী ষোড়শ খণ্ড, বিশ্বভারতী, বৈশাখ ১৩৯১।]
বজ্রমাণিক দিয়ে গাঁথা
[প্রকৃতি-৫৮] [তথ্য]
স্বরবিতান ত্রিংশ খণ্ড থেকে জানা যায়- গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল
শান্তিনিকেতন পত্রিকার
'শ্রাবণ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ'
সংখ্যায়। ধারণা করা যায়, গানটি রবীন্দ্রনাথ আষাঢ় মাসে রচনা
করেছিলেন।
যেতে দাও যেতে দাও গেল যারা [প্রকৃতি-৪৮] [তথ্য]
স্বরবিতান
একত্রিশ
খণ্ড থেকে জানা যায়-
গানটি
প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল শান্তিনিকেতন পত্রিকার
'শ্রাবণ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ'
সংখ্যায়। ধারণা করা যায়, গানটি রবীন্দ্রনাথ আষাঢ় মাসে রচনা
করেছিলেন।
গহন রাতে
শ্রাবণধারা [প্রকৃতি-৪৭] [তথ্য]
স্বরবিতান
একত্রিশ
খণ্ড থেকে জানা যায়-
গানটি
প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল শান্তিনিকেতন পত্রিকার
'শ্রাবণ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ'
সংখ্যায়। ধারণা করা যায়, গানটি রবীন্দ্রনাথ আষাঢ় মাসে রচনা
করেছিলেন।
ও আষাঢ়ের পূর্ণিমা
[প্রকৃতি-৫১] [তথ্য]
স্বরবিতান
একত্রিশ
খণ্ড থেকে জানা যায়-
গানটি
প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল শান্তিনিকেতন পত্রিকার
'ভাদ্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ'
সংখ্যায়। ধারণা করা যায়, গানটি রবীন্দ্রনাথ আষাঢ়
বা শ্রাবণ মাসে রচনা করেছিলেন।
মরণের মুখে রেখে দূরে যাও দূরে [পূজা-৫৮৭] [তথ্য]
অবেলায় যদি এসেছ আমার বনে [প্রেম ও প্রকৃতি ৭০] [তথ্য]
দ্বারে কেন দিলে নাড়া [প্রেম-৩৪৬] [তথ্য]
গান আমার যায় ভেসে যায় [প্রেম-১৬] [তথ্য]
জানি, জানি হল যাবার আয়োজন [প্রেম-১৭০] [তথ্য]
RBVBMS 464
পাণ্ডুলিপিতে গানটির নিচে লেখা আছে
-'১লা শ্রাবণ'।
সখী, আঁধারে একেলা ঘরে মন মানে না [প্রেম-২৮১, শাপমোচন] [তথ্য]
১৫ শ্রাবণ রবীন্দ্রনাথ কলকাতা থেকে শান্তিনিকেতনে ফিরে আসেন। কিন্তু ইউরোপ যাত্রার জন্য তিনি কলকাতায় আবার আসেন ২৪ শ্রাবণে। স্বাস্থ্যগতকারণে ইউরোপ যাত্রা বাতিল হয়ে যায়। ২৬ ভাদ্র-এ তাঁর নতুন নাটক শেষবর্ষণ মঞ্চস্থ হয়। ধারণ করা যায় শ্রাবণ মাসের শেষার্ধে তিনি এই নাটক রচনা করেছিলেন। প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় তাঁর রবীন্দ্রজীবনী গ্রন্থের তৃতীয় খণ্ডে লিখেছেন- 'কলিকাতায় 'চিরকুমার সভা' অভিনয় দেখিয়া কবি শান্তিনিকেতন ফিরিলেন। বর্ষাগানের ঝরনাধারা এখনো মনোমধ্যে বহিতেছে; 'শেষবর্ষণ' এর পালাগান রচিলেন।' [রবীন্দ্রজীবনী । তৃতীয় খণ্ড। পৃষ্ঠ: ২৪০। বিশ্বভারতী ১৪০৬]। শেষবর্ষণ'-এ মোট মোট ২৪টি গান ছিল। এই গানগুলোর ভিতরে ২০টি গান ছিল সদ্য রচিত। নিচে এই ২৪টি গানের তালিকা দেওয়া হলো।
কোথা যে উধাও হল [প্রকৃতি-৮০] [তথ্য]
ঝরে ঝরো ঝরো ভাদরবাদর [প্রকৃতি-৭৮] [তথ্য]
এসো নীপবনে ছায়াবীথিতলে [প্রকৃতি-৭৯] [তথ্য]
আজ শ্রাবণের আমন্ত্রণে [প্রকৃতি-৫৬] [তথ্য]
অশ্রুভরা বেদনা দিকে দিকে জাগে [প্রকৃতি-৮৩] [তথ্য]
বন্ধু রহো রহো সাথে। [প্রকৃতি ৮৫] [তথ্য]
একলা বসে বাদল-শেষে [প্রকৃতি-৮৬] [তথ্য]
শ্যামল শোভন
শ্রাবণ [প্রকৃতি-৮৭] [তথ্য]
১৪. দেখো দেখো, দেখো, শুকতারা [প্রকৃতি-১৫৯] [তথ্য]
১৫. ওলো শেফালি, ওলো শেফালি [প্রকৃতি-১৬০] [তথ্য] [সুরারোপ করে গানে পরিণত করা হয়]
১৬. যে ছায়ারে ধরব বলে [প্রেম-৪] [তথ্য]
১৭. এসো শরতের অমলমহিমা [প্রকৃতি-১৬১] [তথ্য]
১৯. তোমার নাম জানি নে, সুর জানি [প্রকৃতি-১৬৩] [তথ্য]
২১. কার বাঁশি নিশিভোর [প্রকৃতি-১৬৪]
২২. হে ক্ষণিকের অতিথি [প্রেম-১৬২] [তথ্য]
২৩. আমার রাত পোহালো শারদ প্রাতে [প্রকৃতি-১৬৫] [তথ্য]
২৪. গান আমার যায় ভেসে যায় [প্রেম-১৬] [তথ্য]
১৩৩২ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গীতসঙ্কলন
প্রবাহিনী
প্রকাশিত হয়। এর ভিতরে টি গানের রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে
জানা যায় না। ধারণা করা হয়, প্রকাশের কিছু আগে রচিত গানগুলো
প্রবাহিনী
-তে স্থান পেয়েছিল। এই গানগুলো হলো-
আছ আকাশ-পানে তুলে মাথা [প্রেম-১০২]
[তথ্য] আমার জ্বলে নি আলো অন্ধকারে (জ্বলে নি আলো অন্ধকারে ) প্রেম-২৫৭]
তথ্য] আমার ঢালা গানের ধারা [পূজা-৩২]
[তথ্য] আমার যে গান তোমার পরশ পাবে [পূজা-২৯]
[তথ্য] এবার দুঃখ আমার অসীম পাথার [পূজা-১৯৫]
[তথ্য] ও আমার ধ্যানেরই ধন [প্রেম-১৮৫]
[তথ্য] কে বলে যাও যাও [প্রেম-১৭২]
[তথ্য] কেন আমায় পাগল করে যাস [প্রেম-১৭৩]
[তথ্য] চৈত্রপবনে মম চিত্তবনে [প্রেম-১০৪]
[তথ্য] তুমি খুশি থাকো আমার পানে চেয়ে চেয়ে[পূজা-৬১]
[তথ্য] তুমি তো সেই যাবেই চলে [প্রেম ও প্রকৃতি ৭১]
[তথ্য] তুমি মোর পাও নাই পরিচয় [প্রেম-৩৪৭]
[তথ্য] পাগল যে তুই [বিচিত্র-২৫]
[তথ্য] যেন কোন্ ভুলের ঘোরে [প্রেম ও প্রকৃতি ৬৯]
[তথ্য] সখী, আঁধারে একেলা ঘরে মন মানে না [প্রেম-২৮১, শাপমোচন]
[তথ্য] সে আমার গোপন কথা [প্রেম-১১৭]
[তথ্য]
১৩৩২ বঙ্গাব্দের ৭ই পৌষ
শান্তনিকেতনে আশ্রমের উৎসব হয়। এই অনুষ্ঠানে নিম্নোক্ত গানটি
গীত হয়েছিল। ধ্বনিল আহ্বান মধুর গম্ভীর প্রভাত-অম্বর-মাঝে [পূজা-৩০৩]
[তথ্য]
'এই
গানটি গত ৭ই পৌষ শান্তনিকেতন আশ্রমের উৎসবে গীত হইয়াছিল।'
১৩৩২ বঙ্গাব্দের ২৫ থেকে ২৭শে
চৈত্রের ভিতরে শান্তিনিকেতনে থাকাকালে রবীন্দ্রনাথ দুটি গান রচনা করেছিলেন। গান
দুটি হলো-
উল্লেখ্য গানটি
প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল
প্রবাসী পত্রিকার 'মাঘ
১৩৩২ বঙ্গাব্দ'
সংখ্যার প্রথম পৃষ্ঠায়। গানটির নিচে প্রবাসী সম্পাদকের উদ্ধৃতি হিসেবে লেখা
ছিল-
ধারণা করা হয়, রবীন্দ্র গানটি এই উৎসব উপলক্ষে অগ্রহায়ণের
শেষে বা পৌষ মাসের ৭ তারিখের আগে রচনা করেছিলেন।
মাঘ মাসের শেষে রবীন্দ্রনাথ রচনা করেন
কাহার
গলায় পরাবি গানের
[প্রেম-৩]
[তথ্য]
স্বরবিতান প্রথম (১) খণ্ডের
(সংস্করণ ভাদ্র ১৩৭৭)
-এ এই গানটির রচনাকাল উল্লেখ আছে ২৯ মাঘ ১৩৩৪ []। অথচ গানটির প্রকাশকাল হিসাবে
লেখা হয়েছে প্রবাসী পত্রিকার বৈশাখ,
১৩৩৩ সংখ্যা। কিন্তু প্রবাসীর এই সংখ্যায় গানটি পাওয়া যায় নাই। [পত্রিকা সূত্র
: প্রবাসী বৈশাখ, ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ]
প্রভাতকুমার
মুখোপাধ্যায় তাঁর
গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী
[সংস্করণ ডিসেম্বর ২০০৩] গ্রন্থে উল্লেখ আছে- "আমাদের মনে হয়
সালে ভুল আছে, ১৩৩৪ না হইয়া ১৩৩২ হইবে।"
প্রবাহিণী নামক গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় ১৩৩২ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে। এর ভিতরে কিছু গানের রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় নাই। অনুমান করা হয়, এই গানগুলো এই গ্রন্থ প্রকাশের কিছু আগে রচিত হয়েছিল। প্রকাশকালের বিচারে এই গানগুলোকে রবীন্দ্রনাথের ৬৪ বৎসর বয়সের গান হিসেবে তালিকা দেওয়া হলো।
আমার যে গান তোমার পরশ পাবে [পূজা-২৯] [তথ্য]
আমার জ্বলে নি আলো অন্ধকারে [প্রেম-২৫৭] [তথ্য]
আমার ঢালা গানের ধারা [পূজা-৩২] [তথ্য]প্রশান্তকুমার পাল এসম্বন্ধে যে তথ্য দিয়েছেন তা নিচে উদ্ধৃত করা হল-
("শান্তিনিকেতন, অগ্র ১৩৩২ [৬/১১]: ২১৯ 'গান' ['আমার ঢালা গানের ধারা] দ্র গীত ১। ১৮; স্বর ৩" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)। পৃষ্ঠা: ২৬১। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।])
আমার যে গান তোমার পরশ পাবে। [পূজা-২৯] [তথ্য]
এবার দুঃখ আমার অসীম পাথার [পূজা-১৯৫] [তথ্য]
কে বলে 'যাও যাও' [প্রেম-১৭২] [তথ্য] ***[রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)। পৃষ্ঠা: ২৯৫। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
কেন আমায় পাগল করে যাস [প্রেম-১৭৩] [তথ্য]
ভাদ্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ। চৈত্রপবনে মম চিত্তবনে [প্রেম-১০৪] [তথ্য]***
রবিজীবনী গ্রন্থে এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে প্রশান্তকুমার পালের দেয়া তথ্য নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"ভাদ্র ১৩৩২-এ 'শেষ বর্ষণ' অভিনীত হওয়ার পরে অসুস্থতা প্রভৃতি কারণে রবীন্দ্রনাথ গান লিখেছেন অনেক কম পরিমাণে। ...। এখানে 'শেষ বর্ষণ' -এর গান 'এসো নীপবনে ছায়াবীথিতলে'-র পরে আর মাত্র ১২ টি গান ও একটি কবিতা লিখিত হয়। সেগুলির তালিকাটি এইরূপ: ...'মত্ত [চৈত্র] পবনে মম চিত্ত বনে' দ্র গীত ২। ১০৪; স্বর ৩১ "। [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)। পৃষ্ঠা: ২৯৫। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
তুমি খুশি থাকো আমার পানে চেয়ে চেয়ে। [পূজা-৬১] [তথ্য]
তুমি মোর পাও নাই পরিচয় [প্রেম-৩৪৭] [তথ্য]
তুমি তো সেই যাবেই চ'লে [প্রেম ও প্রকৃতি ৭১] [তথ্য]
না, না, গো না, কোরো না ভাবনা [প্রেম-১০৩] [তথ্য]
নাই রস নাই, দারুণ দাহনবেলা [প্রকৃতি-১০] [তথ্য]
পাগল যে তুই [বিচিত্র-২৫] [তথ্য] [এই গানটি পূর্বে রচিত]***[রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)। পৃষ্ঠা: ৫৭। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
যেন কোন্ ভুলের ঘোরে [প্রেম ও প্রকৃতি ৬৯] [তথ্য]
জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় ১৩৩২। সখী, আঁধারে একেলা ঘরে মন মানে না [প্রেম-২৮১, শাপমোচন] [তথ্য]***
"৩ শ্রাবণ [রবি 19 Jul] আশ্রমে 'বর্ষামঙ্গল' অনুষ্ঠিত হয়। তার আগে এই পাণ্ডুলিপিতেই নিম্নোক্ত গানগুলি লেখা হয়েছিল: ...'সখী আঁধারে একেলা ঘরে ' দ্র ঐ ২। ৩৮৩; স্বর ২ "। [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)। পৃষ্ঠা: ২৩৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।] এক্ষেত্রে পাণ্ডুলিপি Ms. 464 -এর কথা উল্লেখ করা হয়েছে। [পৃষ্ঠা ২৩৫]
সে আমার গোপন কথা [প্রেম-১১৭] [তথ্য]***[রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)। পৃষ্ঠা: ২৫৫। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
রবীন্দ্রনাথ কলকাতা থেকে ২৩ মাঘ [শনিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি], ঢাকা মেইল ট্রেনে যাত্রা শুরু করেন। ২৪ মাঘ ভোরে গোয়ালন্দ ঘাটে পৌঁছান। এরপর বিশেষ স্টিমারযোগে বেলা এগারোটার দিকে নারায়ণগঞ্জে পোঁছান। এরপর বিশেষ মোটরযোগে ঢাকাতে প্রবেশ করেন এবং তাঁর থাকার জন্য বুড়িগঙ্গা নদীর উপরে রক্ষিত 'তড়াগ' নামক বজরাতে যান।এই দিন বিকেলে নর্থব্রুক হলে মিউনিসিপ্যালিটি এবং পিপল্স এ্যাসোসিয়েশন তাঁকে সংবর্ধনা দেয়। ২৫ মাঘ বিকেল ৬টায় 'Moslem gentleman Tea Party' এবং সাড়ে ছয়টায় দীপালি সংঘে (নারী সংঘ) যোগদান করেন। এই ভাবে তিন ঢাকাতে বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের সাথে মিলিত হন এবং প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণ রক্ষা করেন। ২৭ মাঘ তিনি পূর্ব-বাংলা ব্রাহ্মসমাজ-এ যান। সেখানে 'তুমি আপনি জাগাও গান পরিবেশন করে উপদেশ প্রদান করেন।
৩রা
ফাল্গুন [সোমবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি], সাড়ে এগারটার দিকে রবীন্দ্রনাথ রেলযোগে ঢাকা
থেকে ময়মনসিংহের পথে রওনা দেন। ৭ই ফাল্গুন বিকেল ৩টার দিকে রেলযোগে কুমিল্লার
উদ্দেশ্যে রওনা দেন। কুমিল্লায় পৌঁছান রাত্রে। ১০ ফাল্গুন রাত্রিবেলায় তিনি
আগরতলায় যান ত্রিপুরা রাজার আমন্ত্রণে। এই দীর্ঘ সময়ে রবীন্দ্রনাথ কোনো গান
রচনা করেন নি। আগরতলায় এসে প্রথম গান রচনা করেন—
'অনন্তের বাণী তুমি'। এরপর
তিনি আগরতলায় থাকেন ১৪ই ফাল্গুন পর্যন্ত।
১১ ফাল্গুন, ১৩৩২ [২৩ ফেব্রুয়ারি
১৯২৬] অনন্তের বাণী তুমি
[প্রকৃতি-১৯৫]
[তথ্য]***
"ভারতী, চৈত্র ১৩৩২ [৪৯।১২]: ৪৬৭ 'নববধূ' ['বসন্তের দূতী তুমি,
ফাগুনের কুসুম উৎসবে'] এটি রচনার তারিখ দেওয়া আছে ২১ ফাল্গুন ১৩৩২। অমিতা
চক্রবর্তীর বিবাহে আশীর্বাণী হিসাবে কবিতাটি লেখা—
এটিকে পাঠান্তরিত করে রবীন্দ্রনাথ
গানে পরিণত করেন : 'অনন্তের বাণী তুমি' দ্র গীত ২ ৫০৪; স্বর ৬৩।" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ৩০২। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
১১ ফাল্গুন, ১৩৩২ [২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯২৬] দোলে দোলে দোলে প্রেমের
দোলন-চাঁপা
[প্রকৃতি-১৯৪] [তথ্য]***
"১১ ফাল্গুন
রবীন্দ্রনাথ 'দোলে প্রেমের দোলনচাঁপা' গানটি রচনা করেন দ্র গীতবিতান ২। ৫০৩ ;
স্বর ৫; চৈত্র-সংখ্যা সবুজপত্র-তে [পৃ ৫৭০] গানটি 'দোল-পূর্ণিমায়' শিরোনামে
মুদ্রিত হয়। গান-রচনার পটভূমিকাটি পাওয়া যায় পরের দিনে অমিয় চক্রবর্তীকে লেখা
চিঠিতে : 'আমি নিরতিশয় ক্লান্ত হয়ে আছি। এখানে এসে কতকটা বিশ্রাম ভোগ করতে
পারচি। বসন্তে এখানে বনশ্রী যৌবনে প্রফুল্ল হয়ে উঠেচে—
আমার ঘরের বাতায়নের কোণটি থেকে তার দিকে চেয়ে
আছি।"(চিঠিপত্র ১১। ৪৫, পত্র ৩৪) [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৮৯। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
১৪ ফাল্গুন দুপুর বেলা
রবীন্দ্রনাথ আগরতলা থেকে কলকাতার পথে রওনা দেন। পথে চাঁদপুরবাসীদের অনুরোধে
তিনি যাত্রা বিরতি করেন। ১৫ ফাল্গুন নারায়ণগঞ্জে ছাত্রসংঘের অনুরোধে
অভিনন্দন পত্র গ্রহণ করেন। সম্ভবত ১৬-১৭ ফাল্গুন মাসে রবীন্দ্রনাথ কলকাতায় ফিরে
আসেন।
স্বরবিতান
পঞ্চম (৫)
খণ্ডে (ভাদ্র ১৪১৪) এবং প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় রচিত গীতবিতান কালানুক্রমিক
সূচি গ্রন্থে 'ফাগুনের
নবীন আনন্দে' গানটির তারিখ
উল্লেখ আছে, ১৫ ফাল্গুন। মূলত গানটি রবীন্দ্রনাথ শ্রীমতি রেবা মহলানবীশের বিবাহ
উপলক্ষে গানটি রচনা করেন। উল্লেখ্য এই বিবাহ হয়েছিল ১৫ ফাল্গুন। রবীন্দ্রনাথ
আগরতলা থেকে এই গানটি লিখে ডাকযোগে পাঠান। গানটির সাথে বিবাহের দিন ১৫ ফাল্গুন
ছিল। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে গানটি রচিত হয়েছিল ১১ ফাল্গুন। 'ফাগুনের
নবীন আনন্দে'*** এ গানের
রচনা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য একদম নিচে বুলেট আকারে লিপিবদ্ধ গানসমূহের মধ্যে
দেয়া হল।
১৬ ফাল্গুন, ১৩৩৩২ [২৮ ফেব্রুয়ারি
১৯২৬] জানি তোমার অজানা নাহি গো
[প্রেম-৭৪]
[তথ্য]***
রবিজীবনী গ্রন্থে
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পালের
দেয়া তথ্য নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
" ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...১৬ই চৈত্র [মঙ্গল 30 Mar]
'জানি তোমার অজানা নাহি গো' দ্র
গীত ২। ৩০১-০২; স্বর ৩" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় তাঁর গীতবিতান কালানুক্রমিক গ্রন্থে 'জানি তোমার অজানা
নাহি গো' গানটির রচনার স্থান সম্পর্কে লিখেছেন 'সম্ভবত আগরতলা থেকে কলিকাতা
ফেরার পথে রচিত।
ফাল্গুন মাসে আরও একটি গান পাওয়া যায়। সম্ভবত গানটি কলকাতায় লেখা। গানটি হলো—
শ্রাবণ -ভাদ্র ১৩৩২
বঙ্গাব্দ।
এসো আমার ঘরে
[প্রেম-৬৪] [তথ্য]***
রবিজীবনী গ্রন্থে
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পালের
দেয়া তথ্য নিম্নে উদ্ধৃত করা হল-
"ভাদ্র ১৩৩২-এ 'শেষ বর্ষণ' অভিনীত
হওয়ার পরে অসুস্থতা প্রভৃতি কারণে রবীন্দ্রনাথ গান লিখেছেন অনেক কম পরিমাণে।
...। রমা মজুমদারকে [কর] উপহার দেওয়া ডায়ারির [Ms.
464] পৃষ্ঠাগুলি
তখন ফুরিয়ে যাওয়ার মুখে।
এখানে 'শেষ বর্ষণ' -এর গান 'এসো নীপবনে ছায়াবীথিতলে'-র পরে আর মাত্র ১২ টি
গান ও একটি কবিতা লিখিত হয়। সেগুলির তালিকাটি এইরূপ: ...'এসো আমার ঘরে
এসো'
দ্র
গীত ২। ২৯৭; স্বর ৩১
"। [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৫। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
১৩৩২ বঙ্গাব্দে
আলিপুর-এর
প্রশান্ত মহলানবিশের বাড়িতে
অবস্থানের সময় রবীন্দ্রনাথ এই গানটি রচনা করেছেলেন।
এই বিষয়ে প্রশান্তকুমার পাল রাণী মহলানবিশের উদ্ধৃতি অনুসারে উল্লেখ করে
লিখেছেন-
“কিছুদিন
আগে আলিপুরে থাকার সময়ে একজন তরুণ পাগল-কবি তাঁকে কবিতা পড়ে শোনাতে আসে। তার
সত্যিকার কবিত্বশক্তি থাকলেও পাগলামির জন্য কয়েক লাইন লেখার পরেই তার সংগতি
হারিয়ে যেত। রানী লিখেছেন
‘এই
পাগল রবীন্দ্রনাথের মনকে এতটা নাড়া দিয়েছিল যে, খানিকক্ষণ পরে চমৎকার একটি গান
লিখলেন- তোমার বীণা আমার মনোমাঝে...।”
[রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
২ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
[১৬ মার্চ ১৯২৬]। তোমার বীণা আমার মনোমাঝে।
[পূজা-৭]
[তথ্য]***
এ গান সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য
পাওয়া যায়
রবিজীবনী নবম খণ্ডের (জুন ২০০৮,
আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮) ২৯৭ এবং ৩০১ পৃষ্ঠায়।
রবীন্দ্রনাথ কলকাতা থেকে শান্তিনিকেতন আসেন ১১ই চৈত্র। এই সময়ের
ভিতরে তিনি একটি গান রচনা করেন। গানটি হলো—
৫ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
আঁধারের
লীলা আকাশে [বিচিত্র-৮৯] [তথ্য]***
১. বৈকালী (১৩৮১ সংস্করণ), ২. লীলা/ভারতী (বৈশাখ ১৩৩৩), ৩. গীতবিতান ৩য় খণ্ড (১ম সংস্করণ, শ্রাবণ ১৩৪৬)।
শান্তিনিকেতনে থাকা অবস্থায় ১২ই চৈত্র থেকে ২৭ চৈত্র
পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ মোট ১৯টি গান রচনা করেন। এই গানগুলো হলো—
১২ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
চপল
তব নবীন আঁখি দুটি [প্রেম-৭৭] [তথ্য]***
এই গানটির রচনাকাল সম্বন্ধে
প্রশান্তকুমার পাল
তাঁর
রবিজীবনী
নবম খণ্ডে
যা তথ্য দিয়েছেন তা
নিম্নে উদ্ধৃত করা হল- "
১২ চৈত্র [শুক্র 26 Mar]
'চপল
তব নবীন আঁখি দুটি'
দ্র গীত ২। ৩০৩; স্বর ৩; এটি
একটি বড়ো কবিতার অংশমাত্র।"
[রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
১২-১৬ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
নূপুর বেজে যায় রিনিরিনি [প্রেম-১০৫]
[তথ্য]
১২-১৬ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
লিখন তোমার ধুলায় হয়েছে ধূলি [প্রেম-২৭৯] [তথ্য]
১৭ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
আমার লতার প্রথম মুকুল [প্রেম-১৩৫]
[তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার
পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...১৭ চৈত্র [31 Mar]
'আমার লতার প্রথম মুকুল' দ্র
গীত ২। ৩২৩-২৪; স্বর ৫" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
১৮ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
কেন রে এতই যাবার ত্বরা [প্রেম-১৬৯]
[তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার
পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...১৮ চৈত্র সকাল [1 Apr]
'কেন
রে এতই যাবার ত্বরা' দ্র
গীত ২। ৩৩৭; স্বর ৩" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
১৮ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
কাঁদার সময় অল্প ওরে [প্রেম-১৬৮] [তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার
পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...১৮ চৈত্র সকাল [1 Apr]
'কাঁদার
সময় অল্প ওরে' দ্র
গীত। ২; স্বর ৫" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
১৯
চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
বিনা সাজে সাজি
[প্রেম-৩২০] [তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার
পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...১৯ চৈত্র সকাল [1 Apr]
'কাঁদার
সময় অল্প ওরে' দ্র
গীত। ২; স্বর ৫" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
১৯ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
কী পাইনি তার হিসাব মিলাতে
[বিচিত্র-৪৪]
[তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...১৯ চৈত্র দুপুর [1 Apr]
'কাঁদার
সময় অল্প ওরে' দ্র
গীত। ৫৬৩; স্বর ১" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
১৯-২১ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
সেই ভালো সেই ভালো [প্রেম-১৯০] [তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...'সেই
ভালো সেই ভালো' দ্র
গীত ২। ৩৪৬; স্বর ৩" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
২১ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
অনেক কথা যাও যে ব'লে
[প্রেম-১৪৭]
[তথ্য]***
এ বিষয়ে
প্রশান্তকুমার পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...২১ চৈত্র দুপুর [4 Apr]
'অনেক কথা যাও যে ব'লে'
দ্র গীত ২। ৩২৯; স্বর ৫" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)। পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
২১-২৩ চৈত্র
১৩৩২ বঙ্গাব্দ। দে
পড়ে দে আমায় তোরা
[প্রেম-৭১] [তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...' দে
পড়ে দে আমায় তোরা' দ্র
গীত ২। ৩০০; স্বর ৩" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
২১-২৩ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
পাতার ভেলা ভাসাই নীরে [পূজা-৫৭৪]
[তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...'পাতার ভেলা ভাসাই নীরে' দ্র
গীত ১। ২২৬; স্বর ৩০" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
২৩ চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
এবার
এল সময় রে তোর [প্রকৃতি-১৯৬] [তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...২৩ চৈত্র সকাল
'এবার
এল সময় রে তোর'
দ্র গীত ২। ৫০৪; স্বর ৫" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)। পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
২৫
চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
শেষ বেলাকার শেষের গান। [প্রেম-১৬৭]
[তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...২৫ চৈত্র
'শেষ বেলাকার শেষের গান'
দ্র গীত ২। ৩৩৬-৩৭; স্বর ৫" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)। পৃষ্ঠা: ২৯৬। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
২৫-২৭
চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ। আধেক
ঘুমে নয়ন চুমে স্বপন দিয়ে যায়।
[বিচিত্র-৯৩]
[তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...'আধেক
ঘুমে নয়ন চুমে স্বপন দিয়ে যায়' দ্র
গীত ২। ৫৮৪; স্বর ১" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৭। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
২৫-২৭
চৈত্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
আমার
প্রাণে গভীর গোপন [পূজা-৩৪০]
[তথ্য]***
২৭ চৈত্র ১৩৩২
বঙ্গাব্দ। হার
মানালে গো, ভাঙিলে অভিমান [পূজা-৫৬৯] [তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...২৭ চৈত্র [শনি 10 Apr] 'হার
মানালে [গো] ভাঙিলে অভিমান' দ্র
গীত ১। ২২৪; স্বর ৩" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৭। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
২৭ চৈত্র ১৩৩২
বঙ্গাব্দ।
দিন পরে যায় দিন [প্রেম-২৭৩] [তথ্য]***
এ বিষয়ে প্রশান্তকুমার পালের
উদ্ধৃতি
নিচে দেয়া হল- " ... অনাদিকুমার দস্তিদারের
খাতার সাহায্য পাওয়া যাওয়ায় গানগুলির তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়েছে:
...'দিন
পরে যায় দিন' দ্র
গীত ২। ৩৮০; স্বর ৫" [রবিজীবনী নবম খণ্ড (জুন ২০০৮)।
পৃষ্ঠা: ২৯৭। আনন্দ পাবলিশার্স ২০০৮।]
রবীন্দ্ররচনাবলী অষ্টাদশ খণ্ডে (বিশ্বভারতী) [পৃষ্ঠা ৫৭৮] গানটির সাথে নিম্নোক্ত গানটির রচনার তারিখ উল্লেখ আছে 'প্রাক্ -১ বৈশাখ ১৩৩৩'।
বাঁধন ছেঁড়ার সাধন হবে [পূজা-১৮৫] [তথ্য]
১৩৩৩ বঙ্গাব্দে
১লা বৈশাখ থেকে ১৭ই বৈশাখের
মধ্যে
রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে
ছিলেন এই সময় তিনি যে গানগুলো রচনা করেছিলেন সেগুলো হলো—
১ বৈশাখ ১৩৩৩ [১৪ এপ্রিল ১৯২৬]
আপনারে দিয়ে রচিলি রে কি এ [পূজা-১৮৪]
[তথ্য]
১ বৈশাখ ১৩৩৩ [১৪ এপ্রিল ১৯২৬]
হে চিরনূতন, আজি এ দিনের প্রথম গানে
[পূজা-২৭৩]
[তথ্য]
১-৭ বৈশাখ ১৩৩৩ [১৪-২০ এপ্রিল ১৯২৬]
তপস্বিনী হে ধরণী
[প্রকৃতি-২৪] [তথ্য]
৭ বৈশাখ ১৩৩৩ [২০ এপ্রিল ১৯২৬]
আর রেখো না আঁধারে
[পূজা-১৯২]
[তথ্য]
৭ বৈশাখ ১৩৩৩ [২০ এপ্রিল ১৯২৬]
নিশীথে কী কয়ে গেল মনে
[প্রেম-১২৭]
[তথ্য]
৮ বৈশাখ ১৩৩৩ [২১ এপ্রিল ১৯২৬]
পথে যেতে ডেকেছিলে মোরে [পূজা-১১৬]
[তথ্য]
১৭ বৈশাখ ১৩৩৩ [৩০ এপ্রিল ১৯২৬]
এপারে মুখর হলো কেকা ওই
[প্রেম-২৫০] [তথ্য]
১৩৩৩
বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসে রচিত আরও ৪টি গান সন্ধান পাওয়া যায়। এই গানগুলো রচনার
সুনির্দিষ্ট তারিখ পাওয়া যায় না।
এই গানগুলো ২৫শে বৈশাখের পরেও রচিত হতে পারে। বৈশাখের শেষ কয়েকটি দিনকে
একরকম অগ্রাহ্য করেই এই বৎসরের গানের তালিকায় রাখা হলো। এগানগুলো হলো—
হে মহাজীবন, হে মহামরণ [পূজা-১১৫]
[তথ্য]
বিরস দিন, বিরল কাজ
[প্রেম-২৮] [তথ্য]
আমায় ক্ষমো হে ক্ষমো
[বিচিত্র-১] [তথ্য]
বাঁধন কেন ভূষণ বেশে
[নাট্যগীতি-১০৮] [তথ্য]
মাসিক বসুমতী
পত্রিকায় বৈশাখ ১৩৩৩ সংখ্যায়।
নটীরপূজা নাটকের
অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল
এই বিচারে অনুমান করা যায় যে, রবীন্দ্রনাথ এই গ্রন্থের গানগুলো
১৩৩২ বঙ্গাব্দের শেষের দিকে রচনা করেছিলেন। এই গানগুলো হলো-
তুমি কি এসেছ মোর দ্বারে [পূজা-৯১] [তথ্য]
১৩৩২ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসে বেশ কিছু গান গ্রন্থাদিতে প্রকাশিত হয়েছিল। এগুলো হলো-
হে মহাজীবন, হে মহামরণ, লইনু শরণ
[পূজা-১১৫] [তথ্য]
রবীন্দ্ররচনাবলী
অষ্টাদশ খণ্ডের (বিশ্বভারতী) ৫৭৯ পৃষ্ঠায় গানটির রচনাকাল লিখিত হয়েছে
-প্রাক্-২৫ বৈশাখ ১৩৩৩।
উক্ত গ্রন্থের
একই পৃষ্ঠার পাদটীকায় লিখিত হয়েছে- উত্তর বৈকালী’তে
(বেলগ্রেড।
অগ্রহায়ণ ১৩৩৩)
১৩৩২ কবির লিপিপ্রমাদ মনে হয়।’
প্রভাতকুমার
মুখোপাধ্যায় তাঁর গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী’
গ্রন্থে (১৬০৪ সংখ্যক গান) লিখেছেন- ...মূল কবিতায় কবির হস্তলিখিত তারিখ
বৈশাখ ১৩৩২,
কিন্তু পরে ৮৬ পৃষ্ঠায়
বৈশাখ ১৩৩৩ উল্লিখিত।
উল্লিখিত তথ্য সাপেক্ষে গানটির রচনাকাল প্রাক্-২৫ বৈশাখ
ধরাই সঙ্গত হবে।
তুমি কি
এসেছ মোর দ্বারে। [পূজা-৯১]
[তথ্য]-
নটীর
পূজা।
(১৩৩২
বঙ্গাব্দের পরের
সংস্করণ) প্রথম অঙ্ক
শ্রীমতীর গান। রবীন্দ্ররচনাবলী অষ্টাদশ খণ্ড
(বিশ্বভারতী, বৈশাখ ১৩৯৪)। পৃষ্ঠা ১৬২।
আপনারে
দিয়ে রচিলি রে কি এ
[পূজা-১৮৪]
[তথ্য]-
শান্তিনিকেতন পত্রিকা (বৈশাখ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)। পৃষ্ঠা ৬৯।
কাহার গলায় পরাবি গানের [প্রেম-৩] [তথ্য]-
১. প্রবাসী (বৈশাখ ১৩৩৩)। স্বরবিতান প্রথম (১) খণ্ডের (সংস্করণ ভাদ্র ১৩৭৭) -এ এই গানটির রচনাকাল উল্লেখ আছে ২৯ মাঘ ১৩৩৪। অথচ গানটির প্রকাশকাল হিসাবে লেখা হয়েছে প্রবাসী পত্রিকার বৈশাখ, ১৩৩৩ সংখ্যা। কিন্তু প্রবাসীর এই সংখ্যায় গানটি পাওয়া যায় নাই। [পত্রিকা সূত্র : প্রবাসী বৈশাখ, ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ]
২.
সঙ্গীতবিজ্ঞান-প্রবেশিকা
পত্রিকা (চৈত্র১৩৩৬)। দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুর-কৃত
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
আপনারে
দিয়ে রচিলি রে কি এ
[পূজা-১৮৪]
[তথ্য]-
শান্তিনিকেতন পত্রিকা (বৈশাখ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)। পৃষ্ঠা ৬৯।
হে চিরনূতন,
আজি এ দিনের প্রথম গানে
[পূজা-২৭৩]
[তথ্য]-
শান্তিনিকেতন পত্রিকা (বৈশাখ,
১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)
তপস্বিনী
হে ধরণী [প্রকৃতি-২৪] [তথ্য]-
১.
স্বরবিতান তৃতীয় খণ্ড (বৈশাখ ১৩৪৫ বঙ্গাব্দ)।
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ
মুদ্রিত।
২. প্রবাসী (শ্রাবণ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)।
৩.শান্তিনিকেতন পত্রিকা, নববর্ষ, বৈশাখ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ।
আর রেখো না আঁধারে
[পূজা-১৯২]
[তথ্য]-
১. নটীর পূজা (মাসিক বসুমতী , বৈশাখ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)। দ্বিতীয়
অঙ্ক, শ্রীমতির গান। গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় আশ্বিন ১৩৩৩ বঙ্গাব্দে।
রবীন্দ্ররচনাবলী অষ্টাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১৭৩-৭৪।
২. সঙ্গীতবিজ্ঞান (মাঘ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ)।
নিশীথে কী কয়ে গেল মনে
[প্রেম-১২৭]
[তথ্য]-
১. মাসিক বসুমতী (বৈশাখ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)। নটীর পূজা নাটকের সাথে মুদ্রিত হয়েছিল।
২. বৈকালী ৩০ (১৩৮১ বঙ্গাব্দ সংস্করণ)। রবীন্দ্ররচনাবলী চতুর্থখণ্ড (গান)।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার। পৃষ্ঠা : ৮১০।
পথে যেতে
ডেকেছিলে মোর [পূজা-১১৬]
[তথ্য]-
১. প্রবাসী (কার্তিক ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)।
২. বৈকালী (১ অগ্রহায়ণ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)। ১৩৮১ বঙ্গাব্দ সংস্করণে গৃহীত হয়েছিল। রবীন্দ্ররচনাবলী ৪র্থ খণ্ড পশ্চিমবঙ্গ সরকার)। পৃষ্ঠা ৮১২।
এ পারে মুখর হল কেকা ওই [প্রেম-২৫০]
[তথ্য]-
স্বরবিতান
ত্রিংশ
(৩০, গীতমালিকা প্রথম খণ্ড)
খণ্ডের
(চৈত্র ১৪১৪
বঙ্গাব্দ)
৪৯
সংখ্যক
গান।
পৃষ্ঠা :
১৫৪-১৫৫।