বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গান সংখ্যা: নাম:
আমার প্রাণের গভীর গোপন মহা-আপন সে কি
পাঠ ও পাঠভেদ:
আমার প্রাণের গভীর গোপন মহা-আপন সে কি,
অন্ধকারে হঠাৎ তারে দেখি ॥
যবে দুর্দম ঝড়ে আগল খুলে পড়ে,
কার সে নয়ন-’পরে নয়ন যায় গো ঠেকি ॥
যখন আসে পরম লগন তখন গগন-মাঝে
তাহার ভেরী বাজে।
বিদ্যুত-উদ্ভাসে বেদনারই দূত আসে,
আমন্ত্রণের বাণী যায় হৃদয়ে লেখি ॥
RBVBMS 027
[নমুনা]
RBVBMS 028
[নমুনা]
RBVBMS 298
[নমুনা]
নয়ন যায় গো ঠেকি : গীতবিতান ৩
(শ্রাবণ ১৩৩৯)
নয়ন যায় যে ঠেকি :
স্বরবিতান ৩ (বৈশাখ ১৩৪৫)
তাহার ভেরী বাজে :
স্বরলিপি, স্বরবিতান ৩ (বৈশাখ ১৩৪৫)
তাহারি ভেরী বাজে
: গীতবিতান ৩ (শ্রাবণ ১৩৩৯)
কথার অংশ, স্বরবিতান ৩ (বৈশাখ ১৩৪৫)
[রবীন্দ্রনাথের
৬৪ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
পৃষ্ঠা: ৭১-৭৩। [মূল স্বরলিপি
পত্রিকা:
প্রবাসী [শ্রাবণ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। গান সংখ্যা ৭। পূজা ৫৫৬-৫৫৭ [নমুনা]
রেকর্ডসূত্র: পাওয়া যায় নি
প্রকাশের কালানুক্রম: গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল প্রবাসী পত্রিকার 'শ্রাবণ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ' সংখ্যায়। এরপর বৈকালীতে গানটি প্রকাশিত হয়েছিল ১৩৩৩ বঙ্গাব্দে। এরপর ১৩৩৯ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত গীতবিতানের তৃতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল এবং ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে গীতবিতানের প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ পূজা পর্যায়ের বিশ্ব উপবিভাগে ৭ সংখ্যক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের পূজা পর্যায়ের ৩৪০ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
রাগ: বৃন্দাবনী সারং। তাল: তেওরা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, জানুয়ারি ১৯১৩)। পৃষ্ঠা: ৩০]
রাগ: বৃন্দাবনী সারং। তাল: তেওরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১, পৃষ্ঠা: ৫৭।]