বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
আমার
যে গান তোমার পরশ পাবে
পাঠ ও পাঠভেদ:
আমার যে গান তোমার পরশ পাবে
থাকে কোথায় গহন মনের ভাবে ?।
সুরে সুরে খুঁজি তারে অন্ধকারে,
আমার যে আঁখিজল তোমার পায়ে নাবে
থাকে কোথায় গহন মনের ভাবে ?।
যখন শুষ্ক প্রহর বৃথা কাটাই
চাহি গানের লিপি তোমায় পাঠাই।
কোথায় দুঃখসুখের তলায় সুর যে পলায়,
আমার যে শেষ বাণী তোমার দ্বারে যাবে
থাকে কোথায় গহন মনের ভাবে ?।
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায় নাই।
পাঠভেদ:
পাঠভেদ
আছে।
স্বরবিতান
একত্রিংশ খণ্ডের (পৌষ
১৪১২)
১৮০ পৃষ্ঠা পাঠভেদ দেখানো হয়েছে।
সেই অনুসারে নিচে পাঠভেদ দেখানো হলো।
(আমার)
যে-আঁখিজল তোমার ....
(আমার) যে-শেষবাণী তোমার :
গীত-মালিকা ২ (পৌষ ১৩৩৬)
যে-আঁখিজল
তোমার ....
যে-শেষ বাণী তোমার
: গীতবিতান ৩
(শ্রাবণ ১৩৩৯)
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)। পর্যায়: পূজা ২৯। উপবিভাগ: গান ২৯। পৃষ্ঠা: ১৩। [নমুনা]
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। পর্যায়: পূজা ২৯। উপবিভাগ: গান ২৯। পৃষ্ঠা: ১৭ [নমুনা]
গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড (বিশ্বভারতী,পৌষ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)।
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। গীতগান ১১। পৃষ্ঠা: ১১। [নমুনা]
স্বরবিতান একত্রিংশ (৩১, গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডের (পৌষ ১৪১২) ৪১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ১৩৭-৩৯। [নমুনা]
প্রকাশের
কালানুক্রম:
১৩৩২ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ
মাসে প্রকাশিত 'প্রবাহিনী
' গ্রন্থে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৩৬
বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'গীতমালিকা'র দ্বিতীয় খণ্ডে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
১৩৩৯ বঙ্গাব্দে গীতবিতানের
তৃতীয় খণ্ডের প্রথম সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত
হয়। এরপর ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে গানটি গীতবিতানের প্রথম খণ্ডের দ্বিতীয়
সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৩৮০ বঙ্গাব্দে গীতবিতানের অখণ্ড সংস্করণে গানটি
পূজা পর্যায়ের ২৯ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [নমুনা]
স্বরলিপিকার:
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর
[দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুর-কৃত রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
রাগ ও তাল:
স্বরবিতান একত্রিংশ খণ্ডে (পৌষ ১৪১২) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
গ্রহস্বর: সা।
লয়: ঈষৎ দ্রুত।