বিষয়: 
		রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		গান সংখ্যা: 
		
		শিরোনাম: 
		
      
      আমার ঢালা গানের ধারা সেই তো তুমি পিয়েছিলে
পাঠ ও পাঠভেদ:
      
             আমার ঢালা 
      গানের ধারা সেই তো তুমি পিয়েছিলে,
       আমার 
      গাঁথা স্বপন-মালা কখন চেয়ে নিয়েছিলে 
      ॥
                     মন যবে 
      মোর দূরে দূরে 
               ফিরেছিল 
      আকাশ ঘুরে
                     তখন আমার 
      ব্যথার সুরে 
                      আভাস দিয়ে 
      গিয়েছিলে 
      ॥
      যবে 
       বিদায় নিয়ে যাব চলে 
       মিলন-পালা সাঙ্গ হলে
                      শরৎ-আলোয় 
      বাদল-মেঘে 
                এই কথাটি 
      রইবে লেগে―
                      এই 
      শ্যামলে এই নীলিমায় 
                         আমায় দেখা 
      দিয়েছিলে 
      ॥
 
পাণ্ডুলিপির পাঠ: RBVBMS 464 [নমুনা]
তথ্যানুসন্ধান
	ক. রচনাকাল ও স্থান: 
		গানটির রচনাকাল সুনিরদিষ্টভাবে জানা যায় না।
		১৩৩২ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে
	
		প্রবাহিনী
		-তে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই বিচারে 
		ধারণা করা হয়, গানটি এই বছরের অগ্রহায়ণ মাসের আগে রচিত। এই সময় রবীন্দ্রনাথের 
	বয়স ছিল ৬৪ বৎসর ৫-৬ মাস।
		       
		
		[৬৪ 
	বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা] 
		
	
 
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
তৃতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, শ্রাবণ ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ)। পৃষ্ঠা: ৬৭৪-৬৭৫ [নমুনা: ৬৭৪, ৬৭৫]
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)। পর্যায়: পূজা ৩২। উপবিভাগ: গান ৩২। পৃষ্ঠা: ১৪। [নমুনা]
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। পর্যায়: পূজা ৩২। উপবিভাগ: গান ৩২। পৃষ্ঠা: ১৮ [নমুনা]
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী অগ্রহায়ণ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। গীতগান ৩৫। পৃষ্ঠা: ২৬ [নমুনা]
স্বরবিতান তৃতীয় (৩) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২) প্রথম গান। পৃষ্ঠা ৭-১০।
		প্রকাশের 
		কালানুক্রম: 
		১৩৩২ 
		বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে বিশ্বভারতী থেকে প্রকাশিত 'প্রবাহিনী' নামক গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত হয়ে 
		প্রকাশিত হয়।
		
		১৩৩৯ বঙ্গাব্দে গীতবিতানের তৃতীয় খণ্ডের প্রথম সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত 
		হয়। এরপর ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে গানটি গীতবিতানের প্রথম খণ্ডের দ্বিতীয় 
		সংস্করণে অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৩৮০ বঙ্গাব্দে গীতবিতানের অখণ্ড সংস্করণে গানটি 
		পূজা পর্যায়ের ৩২ সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলি:
		স্বরলিপিকার:
		
			
			স্বরবিতান
			তৃতীয়
		
		খণ্ডের প্রথম সংস্করণে (আশ্বিন ১৩৪৩) এই গানটির স্বরলিপিটি ছিল
		
		দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত। 
			
			স্বরবিতান
			তৃতীয়
			খণ্ডের সর্বশেষ সংস্করণ (অগ্রহায়ণ ১৩৭৭) এই স্বরলিপিটির অংশবিশেষ পরে পাঠান্তর 
		হিসেবে সুরভেদ ছন্দোভেদ পত্রে যুক্ত হয়েছে। [পৃষ্ঠা: ১৫৭-১৫৮] মূল স্বরলিপিটি 
		অনাদিকুমার দস্তিদারের সম্পাদিত।
		            
		[দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
                
রাগ ও তাল:
			
			
			স্বরবিতান তৃতীয়
			(৩) খণ্ডে 
			(মাঘ
		১৪১২) গৃহীত স্বরলিপিতে 
রাগ-তালের উল্লেখ নেই।
			
			 উক্ত স্বরলিপিটি ২।৪ 
মাত্রা ছন্দে 'ষষ্ঠী'
			
			তালে নিবদ্ধ।
			
			
			                
[ষষ্ঠী তালে 
নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
রাগ-পিলু। তাল: ষষ্ঠী। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ২৯।]
			রাগ: সিন্ধু, ভীমপলশ্রী, 
			পীলু। তাল: ষষ্ঠী। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার 
			চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।] পৃষ্ঠা: ৫৬।
                
[পিলু রাগে নিবদ্ধ 
রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
গ্রহস্বর: পা।
লয়: মধ্য।