বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
আমায়
মুক্তি যদি দাও,
বাঁধন খুলে
পাঠ ও পাঠভেদ:
আমায়
মুক্তি যদি দাও,
বাঁধন খুলে
আমি
তোমার
বাঁধন নেব তুলে
॥
যে পথে ধাই নিরবধি সে পথ আমার ঘোচে যদি
যাব
তোমার মাঝে পথের ভুলে
॥
যদি নেবাও ঘরের আলো
তোমার
কালো আঁধার বাসব ভালো।
তীর যদি আর না
যায় দেখা তোমার আমি হব একা
দিশাহারা সেই অকূলে
॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্র পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায় নি।
পাঠভেদ: পাঠভেদ আছে। স্বরবিতান-২'এর ১৭৩ পৃষ্ঠা বর্ণিত পাঠভেদটি এখানে দেওয়া হলো।
যে-পথে ধাই নিরবধি : স্বরবিতান-২ (আশ্বিন ১৩৪৩)
যে-পথে যাই নিরবধি : গীতবিতান (শ্রাবণ ১৩৩৯)
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৪৮), পর্যায়: পূজা, উপবিভাগ: সাধনা ও সংকল্প: ১
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০), পূজা ১৮৬, উপ-বিভাগ : সাধনা ও সংকল্প: ১
২।প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। পূজা ৮। পৃষ্ঠা: ৫৮-৫৯। [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
স্বরবিতান দ্বিতীয় (২) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২) পঞ্চম গান। পৃষ্ঠা ২০-২১। [নমুনা]
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপি: [নমুনা]
স্বরলিপিকার:
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
[
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান দ্বিতীয় (২) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ ছন্দে 'কাহারবা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ: কাফি। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ২৯]
রাগ: কাফি, সাহানা। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫৪।]
গ্রহস্বর: মা।
লয়: মধ্য।