স্বরবিতান-২
রবীন্দ্রসঙ্গীতের স্বরলিপিসমূহের সংকলিত গ্রন্থমালার দ্বিতীয় খণ্ড।

এই গ্রন্থের মাঘ ১৪১২ মুদ্রণের ১৬৫ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত প্রজ্ঞাপনটি নিচে উল্লেখ করা হলো।

স্বরবিতান দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশিত হয় আশ্বিন ১৩৪৩ সালে। চৈত্র ১৩৫৯ সালে মুদ্রিত এই গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণের সম্পাদনার মুখ্য দায়িত্ব বহন করেন শ্রীঅনাদিকুমার দস্তিদার। এই সংস্করণে 'তপের তাপের বাঁধন কাটুক' গানের পরিপুরক 'ওই কি এলে আকাশপারে' এবং 'আলোর অমল কমলখানি' গানের পরিপুরক 'সেই তো তোমার পথের বঁধু' গানগুলির দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর -কৃত স্বরলিপি স্বরবিতান পঞ্চম খণ্ড (জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৯) হইতে সংকলিত।

এই গ্রন্থের অধিকাংশ গানের স্বরলিপি দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর -কৃত। ১, ২, ৭, ৮, ১৩, ১৬, ৩৮-৪৩ ও ৪৬ -সংখ্যক গানের স্বরলিপি এবং ১৪-সংখ্যক গানের আখরযুক্ত ও ভিন্ন ছন্দে গ্রথিত দ্বিতীয় স্বরলিপি শ্রীঅনাদিকুমার দস্তিদার -কৃত। ১৯-সংখ্যক গানের স্বরলিপিকার রমা মজুমদার ও দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।

উল্লেখযোগ্য যে, ২/৪ ছন্দে লিখিত প্রথম ও দ্বিতীয় এই দুইটি গান ৩/৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালেও গাহিবার রীতি আছে।

এই গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত গান ও স্বরলিপি সম্পর্কে এ যাবৎ সংগৃহীত তথ্যাদি, এবং উহাদের সুরভেদ, ছন্দোভেদ, পাঠভেদ ও রচনাকাল-প্রকাশকাল বর্তমান সংস্করণে সন্নিবিষ্ট হইল। উল্লিখিত তথ্যাদি সংগ্রহ ও সংকলন করিয়াছেন শ্রীপ্রফুল্লকুমার দাস।

অগ্রহায়ণ ১৩৭৭


গ্রন্থটিতে মোট ৫২টি গানের স্বরলিপি মুদ্রিত হয়েছে। নিচে গানগুলির একটি তালিকা স্বরলিপির নমুনা দেওয়া হলো।

অশ্রুভরা বেদনা দিকে দিকে জাগে [প্রকৃতি-৮৩] [তথ্য] [নমুনা]
আমায় ক্ষমো হে ক্ষমো [বিচিত্র-১] [তথ্য] [নমুনা]
আমায় থাকতে দে-না আপন মনে [প্রেম-৩০৯] [তথ্য] [নমুনা]
আমায় মুক্তি যদি দাও [পূজা-১৮৬] [তথ্য] [নমুনা]
আমার জ্বলে নি আলো অন্ধকারে (জ্বলে নি আলো অন্ধকারে ) [প্রেম-২৫৭] [তথ্য] [নমুনা]
আমার রাত পোহালো শারদ প্রাতে [প্রকৃতি-১৬৫] [তথ্য] [নমুনা]
আলোর অমল কমলখানি কে ফোটালে [প্রকৃতি ১৬৭] [তথ্য] [নমুনা]
এবার উজার করে লও হে আমার[প্রেম-৬০] [তথ্য] [নমুনা]
এবার মিলন-হাওয়ায় হাওয়ায় [প্রেম-১৩০] [তথ্য] [নমুনা]
এসো শরতের অমলমহিমা[প্রকৃতি-১৬১ [তথ্য] [নমুনা]
এসো, হে বৈশাখ এসো, এসো [প্রকৃতি-১৪] [তথ্য] [নমুনা: মূল গান, সুরান্তর]
ও আমার ধ্যানেরই ধন [প্রেম-১৮৫] [তথ্য] [নমুনা]
ওই কি এলে আকাশপারে দিক-ললনার প্রিয় [প্রকৃতি-৯০] [তথ্য] [নমুনা]
ওই মরণের সাগরপারে চুপে চুপে [পূজা-৫৩৩] [তথ্য] [নমুন]
ওরে বকুল, পারুল ওরেৱ [প্রকৃতি-২৬৭, প্রেম ও প্রকৃতি- ৬৭ [তথ্য] [নমুনা: মূল, পাঠান্তর]
কাছে যবে ছিল পাশে হল না যাওয়া [প্রেম ১৯১] [তথ্য] [নমুনা]
কাঁদালে তুমি মোরে ভালোবাসারই ঘায়ে [প্রেম-১৫৭] [তথ্য] [নমুনা]
কার বাঁশি নিশিভোরে বাজিল মোর প্রাণে [প্রকৃতি-১৬৪] [তথ্য] [নমুনা: মূল স্বরলিপি, সুরান্তর]
কে বলে যাও যাও [প্রেম-১৭২] [তথ্য] [নমুনা]
কেন আমায় পাগল করে যাস [প্রেম-১৭৩] [তথ্য] [নমুনা]
কোথা যে উধাও হল [প্রকৃতি-৮০] [তথ্য] [নমুনা: মূল স্বরলিপি, সুরান্তর]
কোন্ ভীরুকে ভয় দেখাবি [পূজা ও প্রার্থনা-৮০] [তথ্য] [নমুনা]
গগনে গগনে আপনার মনে কী খেলা তব [প্রকৃতি ৯১] [তথ্য] [নমুনা: মূল স্বরলিপি, সুরান্তর]
চরণরেখা তব যে পথে দিলে লেখি [প্রকৃতি-২৩৩ ও প্রেম ও প্রকৃতি-৭৬] [তথ্য] [নমুনা]
জয় করে তবু ভয় কেন তোর যায় না [প্রেম-১৫৬] [তথ্য] [নমুনা]
জানি তুমি ফিরে আসিবে আবার জানি [প্রেম-১৭৮] [তথ্য] [নমুনা]
তপের তাপের বাঁধন কাটুক [প্রকৃতি-৮৯ [তথ্য] [নমুনা]
তুমি মোর পাও নাই পরিচয় [প্রেম-৩৪৭] [তথ্য] [নমুনা: মূল, সুরান্তর]
তুমি হঠাৎ-হাওয়ায় ভেসে আসা ধন [পূজা-৫৭১] [তথ্য] [নমুনা]
তোমার আসন পাতব কোথায় হে অতিথি [প্রকৃতি-২৩৫] [তথ্য] [নমুনা]
নৃত্যের তালে তালে হে নটরাজ [বিচিত্র-২] [তথ্য] [নমুনা: মূল, সুরান্তর]
পথে যেতে ডেকেছিলে মোরে [পূজা-১১৬] [তথ্য] [নমুনা]
বন্ধু রহো রহো সাথে। [প্রকৃতি ৮৫] [তথ্য] [নমুনা: মূল, সুরান্তর]
বাঁধন ছেঁড়ার সাধন হবে [পূজা-১৮৫] [তথ্য] [নমুনা]
ভালোবাসি ভালোবাসি[প্রেম-১২৯] [তথ্য] [নমুনা]
মধ্যদিনে যবে গান বন্ধ করে পাখি [প্রকৃতি-১৬] [তথ্য] [নমুনা: মূল, সুরান্তর]
মনে রবে কিনা রবে আমারে[প্রেম-১০] [তথ্য] [নমুনা]
মরণের মুখে রেখে দূরে যাও দূরে [পূজা-৫৮৭] [তথ্য] [নমুনা]
মাটির বুকের মাঝে বন্দী যে জল [বিচিত্র-৯৫] [তথ্য] [নমুনা: মূল, সুরান্তর]
মুখপানে চেয়ে দেখি ভয় হয় মনে [প্রেম-১৫৯] [তথ্য] [নমুনা]
যদি হল যাবার ক্ষণ [প্রেম-১৭৪] [তথ্য] [নমুনা]
যাবার বেলা শেষ কথাটি যাও বলে [প্রেম-১৭৭] [তথ্য] [নমুনা]
যেতে যদি হয় হবে [পূজা-৬১৪] [তথ্য] [নমুনা]
রুদ্রবেশে কেমন খেলা [পূজা-৫৩৫] [তথ্য] [নমুনা]
শীতের বনে কোন্ সে কঠিন আসবে বলে [প্রকৃতি-১৮৫] [তথ্য] [নমুনা: মূল স্বরলিপি, সুরান্তর]
শ্রাবণ, তুমি বাতাসে কার আভাস পেলে [প্রকৃতি-৯২] [তথ্য] [নমুনা]
সখী, আঁধারে একেলা ঘরে মন মানে না [প্রেম-২৮১, শাপমোচন] [তথ্য] [নমুনা: মূল স্বরলিপি, সুরান্তর]
সেই তো তোমার পথের বঁধু [প্রকৃতি-১৬৮] [তথ্য] [নমুনা]
হায় রে, ওরে যায় না কি জানা [প্রেম-১৮৬] [তথ্য] [নমুনা]
হায় হেমন্তলক্ষ্মী [প্রকৃতি -১৭২] [তথ্য] [নমুনা]
হিমগিরি ফেলে নীচে নেমে এলে (হে সন্ন্যাসী)[প্রকৃতি-১৮৭] [তথ্য] [নমুনা: মূল, সুরান্তর]
হিমের রাতে ওই গগনের দীপগুলিরে [প্রকৃতি ১৭১] তথ্য] [নমুনা]