বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম: আমার
রাত পোহালো শারদ প্রাতে
পাঠ
ও পাঠভেদ:
আমার রাত পোহালো শারদ প্রাতে।
বাঁশি, তোমায় দিয়ে যাব কাহার হাতে॥
তোমার বুকে বাজল ধ্বনি
বিদায়গাথা আগমনী কত যে-
ফাল্গুনে শ্রাবণে কত প্রভাতে রাতে॥
কে কথা রয় প্রাণের ভিতর অগোচরে
গানে গানে নিয়েছিলে চুরি ক’রে॥
সময় যে তার হল গত
নিশিশেষের তারার মতো-
শেষ করে দাও শিউলিফুলের মরণ-সাথে॥
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
শেষ বর্ষণ
নাটিকাটি ১৩৩২ বঙ্গাব্দের রচনা। এই নাটিকাটি ১৩৩২ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে মঞ্চস্থ
হয়। এই সময় এর গানগুলি পুস্তিকাকারে প্রকাশিত হয়েছিল। [সূত্র :
রবীন্দ্ররচনাবলী
অষ্টাদশ (১৮) খণ্ড। (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা : ৫৭৪।] এই বিচারে
গানটি
রবীন্দ্রনাথের ৬৪ বৎসর বয়সের রচনা বলে ধরে নেওয়া যায়।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি
গ্রন্থ:
তৃতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ)।
দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)।
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : শরৎ-২৫)পর্যায়ের ১৬৫ সংখ্যক গান।
শেষবর্ষণ
(ভাদ্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। এই নাটকটি মঞ্চস্থ হওয়া উপলক্ষে গানটি প্রকাশিত হয়েছিল
(১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)। নটরাজের গান। রবীন্দ্ররচনাবলী অষ্টাদশ (১৮) খণ্ড। (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা : ১৪২।
স্বরবিতান দ্বিতীয় খণ্ডে ( মাঘ ১৪১২) ৪৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ১৪৮-১৫০।