বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম: কার বাঁশি নিশিভোরে বাজিল মোর প্রাণে
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: প্রকৃতি (উপ-বিভাগ :
শরৎ-২৪)পর্যায়ের ১৬৪ সংখ্যক গান।
গান্ধারী। ত্রিতাল (মধ্যলয়)
মরি লো) কার বাঁশি নিশিভোরে বাজিল মোর প্রাণে
ফুটে দিগন্তে অরুণকিরণকলিকা॥
শরতের আলোতে সুন্দর আসে,
ধরণীর আঁখি যে শিশিরে ভাসে,
হৃদয়কুঞ্জবনে মুঞ্জরিল মধুর শেফালিকা॥
-
তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান:
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬৪ বৎসর বয়সের রচনা
-
খ.প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ:
-
ঋতু-উৎসব
[বিশ্বভারতী। ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। শেষ বর্ষণ। নটরাজের গান। পৃষ্ঠা ২৬-২৭]
[নমুনা
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]গীতবিতান
- অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। প্রকৃতি (উপ-বিভাগ :
শরৎ-২৪)পর্যায়ের ১৬৪ সংখ্যক গান।
- শেষ বর্ষণ (ভাদ্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। এই নাটকটি মঞ্চস্থ হওয়া উপলক্ষে
গানটি প্রকাশিত হয়েছিল।
- শেষ বর্ষণ (১৩৩৩ বঙ্গাব্দ)। নটরাজের গান। রবীন্দ্ররচনাবলী অষ্টাদশ (১৮)
খণ্ড। (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা : ১৪১।
-
স্বরবিতান দ্বিতীয় খণ্ডের (মাঘ ১৪১২) ৪৭ সংখ্যক গান।
পৃষ্ঠা: ১৫১-১৫২।
[নমুনা:
মূল স্বরলিপি,
সুরান্তর]
- পত্রিকা: শান্তিনিকেতন পত্রিকা (কার্তিক ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
- গ.সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপি:
[নমুনা:
মূল স্বরলিপি,
সুরান্তর]
- ভাঙা গান: এটি একটি ভাঙা গান। মূল গানটি সদারঙ্গের রচিত।
গান্ধারী। ত্রিতাল
মোরে কাণ ভনক বা পরিলো।
এ মাই জব আবেঙ্গে লালন মোরে মন্দর বা।
জব পগ ধরিয়ে য়া দরবাজু তন মন ধন
নোছাবর করিহুঁ সদারঙ্গ পিয়া মহম্মদ শা
রতন জনক বা পরোলো॥
- স্বরলিপিকার:
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
[
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
-
সুর ও তাল:
-
রাগ গান্ধারী। তাল: ত্রিতাল মধ্যলয়।
স্বরবিতান দ্বিতীয় খণ্ড (মাঘ ১৪১২)।
-
স্বরবিতান দ্বিতীয় খণ্ডে (মাঘ ১৪১২) গৃহীত গানটির
স্বরলিপির সাথে রাগ তালের উল্লেখ ছিল না। এই স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে
নিবদ্ধ ছিল।
-
রাগ: আশাবরী। তাল: ত্রিতাল।
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ।
প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৪৪]
- রাগ: গান্ধারী। তাল: কাহারবা,
ঢালা।
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১২৬।]
- গ্রহস্বর-পমা।
- লয়-মধ্য।