বিষয়: 
		রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		গান সংখ্যা: 
		
		শিরোনাম: 
		
		 তুমি     হঠাৎ-হাওয়ায় ভেসে আসা 
		ধন
পাঠ ও পাঠভেদ:
                     তুমি     হঠাৎ-হাওয়ায় ভেসে আসা ধন-
                     তাই     হঠাৎ-পাওয়ায় চমকে ওঠা মন 
॥
                           
    গোপন পথে আপন-মনে  
                               বাহির হও যে কোন্ লগনে,
                                       
হঠাৎ-গন্ধে মাতাও সমীরণ 
॥
                            
   নিত্য যেথায় আনাগোনা  
                               হয় না সেথায় চেনাশোনা,
                                       
উড়িয়ে ধুলো আসছে কতই জন।
                           
   কখন পথের বাহির থেকে  
                              হঠাৎ-বাঁশি যায় যে ডেকে,
                                         
পথহারাকে করে সচেতন 
॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
ভাবসন্ধান: যুক্ত হবে।
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: রচনার ঠিক তারিখ পাওয়া যায় না। ধারণা করা হয়, পরিত্রাণ গ্রন্থাকারে প্রকাশের সময় এই গানটি রচনা করা হয়েছিল। এই বিচারে ধরা যায় যে- গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬৮ বৎসর বয়সের রচনা।
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি
গ্রন্থ:
গীতবিতানের পূজা (উপ-বিভাগ : পথ-১৩) পর্যায়ের ৫৭১ সংখ্যক গান।
পরিত্রাণ (জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)। প্রথম অঙ্ক, প্রথম দৃশ্য, ধনঞ্জয়ের গান। রবীন্দ্ররচনাবলী বিংশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১৩২।
স্বরবিতান দ্বিতীয় (২) খণ্ডের (মাঘ ১৪১২) ৪৪ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ১৪৪-৪৫।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান দ্বিতীয় (২) খণ্ডে (মাঘ ১৪১২) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে 'দাদরা’ তালে নিবদ্ধ।
রাগ: খাম্বাজ। অঙ্গ: বাউল। তাল: দাদরা [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।। পৃষ্ঠা: ৫৫]।
বাউল। তাল: দাদরা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১, পৃষ্ঠা: ৯৮।]
		        [স্বরলিপি]
		
গ্রহস্বর-সা। 
লয়: দ্রুত।