বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
গান সংখ্যা : 
শিরোনাম: 
কেন আমায় 
পাগল করে যাস 
পাঠ ও পাঠভেদ:
কেন আমায় পাগল করে যাস ওরে চলে-যাওয়ার দল।
আকাশে বয় বাতাস উদাস, পরান টলোমল॥
প্রভাততারা দিশাহারা, শরতমেঘের ক্ষণিক ধারা-
সভা ভাঙার শেষ বাণীতে তান লাগে চঞ্চল॥
নাগকেশরের ঝরা কেশর ধুলার সাথে মিতা।
গোধূলি সে রক্ত-আলোয় জ্বালে আপন চিতা।
শীতের হাওয়ায় ঝরায় পাতা, আম্লকী-বন মরণ-মাতা,
বিদায়বাঁশির সুরে বিধুর সাঁঝের দিগঞ্চল॥
                       
শীতের হাওয়ায় ঝরায় পত্র,
                        
আম্লকী-বন মরণ-মত্ত            
: গীতবিতান (শ্রাবণ ১৩৩৯)
গীতবিতান
তৃতীয় খণ্ড (বিশ্বভারতী, ১৩৩৯)
দ্বিতীয় খণ্ড (বিশ্বভারতী ১৩৪৮)
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। পূজা: ৩৯৪। উপবিভাগ: বিবিধ-১২২। এবং পূজা ও প্রার্থনা' পর্যায়ের ৬৮ সংখ্যক গান।
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। অবসান ১২। পৃষ্ঠা: ৮৪-৮৫ [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
	
	
	স্বরবিতান দ্বিতীয়
	(২) 
খণ্ডের (মাঘ ১৪১২) 
	গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। 
	 উক্ত স্বরলিপিটি 
৩।২।২ 
মাত্রা 
ছন্দে 'তেওরা' তালে নিবদ্ধ। 
	
    
রাগ : মিশ্র রামকেলী। ভৈরবীর ছায়া আছে। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান । সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৮০]
রাগ: ভৈরব, ভৈরবী। তাল: তেওরা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৮৩।]
গ্রহস্বর-ঋা। 
লয়: দ্রুত।