বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
বজ্রমানিক দিয়ে গাঁথা, আষাঢ়
তোমার মালা
পাঠ ও পাঠভেদ:
বজ্রমানিক দিয়ে গাঁথা, আষাঢ় তোমার মালা।
তোমার শ্যামল শোভার বুকে বিদ্যুতেরই জ্বালা॥
তোমার মন্ত্রবলে পাষাণ গলে, ফসল ফলে-
মরু বহে আনে তোমার পায়ে ফুলের ডালা॥
মরোমরো পাতায় পাতায় ঝরোঝরো বারির রবে
গুরুগুরু মেঘের মাদল বাজে তোমার কী উৎসবে।
সবুজ সুধার ধারায় প্রাণ এনে দাও তপ্ত ধরায়,
বামে রাখ ভয়ঙ্করী বন্যা মরণ-ঢালা॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ: স্বরবিতান একত্রিংশ খণ্ডে পাঠভেদ অংশে পাঠভেদ আছে।
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১৩৩২ বঙ্গাব্দ। গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬৪ বৎসর বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
ঋতু-উৎসব [বিশ্বভারতী। ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। শেষ বর্ষণ। নটরাজের গান। পৃষ্ঠা ১১] [নমুনা]
গীতবিতান-এর প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : বর্ষা-৩৩) পর্যায়ের ৫৮ সংখ্যক গান।
গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড (পৌষ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)
গীতোৎসব (১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)।
শেষ বর্ষণ (৩০ ভাদ্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দ) অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রকাশিত পুস্তিকায় মুদ্রিত গান।
স্বরবিতান একত্রিংশ (৩১, গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডের (পৌষ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ) ২১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৭৪-৭৬।
পত্রিকা:
শান্তিনিকেতন পত্রিকা (শ্রাবন ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
সবুজপত্র (কার্তিক ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর
[দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুরের জীবনী]
[দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুরকৃত স্বরলিপির তালিকা]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান একত্রিংশ (৩১, গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডে (পৌষ ১৪১২ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে সুরভেদ /ছন্দভেদ অংশে একটি ছন্দভেদ দেখানো হয়েছে। স্বরবিতানে গৃহীত স্বরলিপিটির সাথে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: ঝিঝিট। অঙ্গ: বাউল। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৬৭
গ্রহস্বর: ্না।
লয়: মধ্য।