বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
ঝরে ঝরো ঝরো
ভাদরবাদর
পাঠ ও পাঠভেদ:
ঝরে ঝরো ঝরো ভাদরবাদর, বিরহকাতর শর্বরী।
ফিরিছে এ কোন্ অসীম রোদন কানন কানন মর্মরি॥
আমার প্রাণের রাগিণী আজি এ গগনে গগনে উঠিছে বাজিয়ে॥
মোর হৃদয় একি রে ব্যাপিল তিমিরে সমীরে সমীরে সঞ্চরি॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ: এই গানটির একটি পাঠভেদ রয়েছে; যা নিম্নরূপ-
ঝরে ঝরো ঝরো
ভাদর বাদর
গগনে গগনে উঠিছে বাজিয়ে
: স্বরলিপি
গীতমালিকা ২
(পৌষ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)
গগনে গগনে উঠিল
বাজিয়ে
: কথার অংশ ,গীতমালিকা
২(পৌষ
১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)
গীতবিতান ৩ (শ্রাবণ ১৩৩৯
বঙ্গাব্দ)।
ভাবসন্ধান:
শান্তিনিকেতন পত্রিকা (কার্তিক ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
সবুজপত্র (কার্তিক ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: স্বরবিতান ৩১ খণ্ডটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৩৬ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে। এই সংস্করণের অধিকাংশ গানের স্বরলিপি দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত। এরপরের প্রথম সংস্করণ হয় শ্রাবণ ১৩৬০ বঙ্গাব্দে। এই সংস্করণেও এই স্বরলিপি ছিল।এই সংস্করণে দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপিটি সুরান্তর হিসেবে দেখানো হয়েছে। উল্লেখ্য এই সংস্করণটির সম্পাদনা করেছিলেন অনাদিকুমার দস্তিদার।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান একত্রিংশ (৩১, গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডে (পৌষ ১৪১২ বঙ্গাব্দ) গৃহীত মূল স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: মল্লার। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৫৩]।
গ্রহস্বর: সা।
লয়: মধ্যম।