বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
ওলো শেফালি, ওলো
শেফালি
পাঠ ও পাঠভেদ:
ওলো শেফালি, ওলো শেফালি,
আমার সবুজ ছায়ার প্রদোষে তুই জ্বালিস দীপালি॥
তারার বাণী আকাশ থেকে তোমার রূপে দিল এঁকে
শ্যামল পাতার থরে থরে আখর রুপালি॥
তোমার বুকের খসা গন্ধ-আঁচল রইল পাতা সে
আমার গোপন কাননবীথির বিবশ বাতাসে।
সারাটা দিন বাটে বাটে নানা কাজে দিবস কাটে,
আমার সাঁঝে বাজে তোমার করুণ ভূপালি॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
১৩৩২ বঙ্গাব্দ।
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬৪ বৎসর
বয়সের রচনা।
শান্তিনিকেতন পত্রিকা (অগ্রহায়ন ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
সবুজপত্র (কার্তিক ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
পরিবেশনা: গানটি ২৬ ভাদ্র ১৩৩২ বঙ্গাব্দে কলকাতায় শেষবর্ষণ নাটকে পরিবেশিত হয়।
[দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনী]
[দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুরকৃত স্বরলিপির তালিকা]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান একত্রিংশ (৩১, গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডে (পৌষ ১৪১২ বঙ্গাব্দ) গৃহীত মূল স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: মিশ্র কেদারা। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।]। পৃষ্ঠা: ৪৩
গ্রহস্বর: না।
লয়: মধ্য।