বিষয়: 
		রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		গান সংখ্যা: 
		
		শিরোনাম: 
		
		তুমি তো সেই যাবেই চ’লে
		পাঠ ও পাঠভেদ:
		
		
তুমি তো সেই যাবেই চ’লে, কিছু তো না রবে বাকি-
আমায় ব্যথা দিয়ে গেলে জেগে রবে সেই কথা কি॥
তুমি পথিক আপন-মনে
এলে আমার কুসুমবনে,
চরণপাতে যা দাও দ’লে সে-সব আমি দেব ঢাকি॥
বেলা যাবে আঁধার হবে, একা ব’সে হৃদয় ভ’রে
আমার বেদনখানি আমি রেখে দেব মধুর ক’রে।
বিদায়-বাঁশির করুণ রবে
সাঁঝের গগন মগন হবে,
চোখের জলে দুখের শোভা নবীন ক’রে দেব রাখি॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
তথ্যানুসন্ধান
		
		ক. 
			রচনাকাল ও স্থান: 
		গানটির রচনাকাল সুনিরদিষ্টভাবে জানা যায় না।
		১৩৩২ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে
		
		প্রবাহিনী
		-তে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই বিচারে 
		ধারণা করা হয়, গানটি এই বছরের অগ্রহায়ণ মাসের আগে রচিত। এই সময় রবীন্দ্রনাথের 
		বয়স ছিল ৬৪ বৎসর ৫-৬ মাস।
		       
		
		[৬৪ 
	বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা] 
		
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতবিতানের প্রেম ও প্রকৃতি পর্যায়ের ৭১ সংখ্যক গান।
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। অবসান ৮। পৃষ্ঠা: ৮১-৮২। [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
স্বরবিতান ত্রিংশ (৩০, গীতমালিকা প্রথম খণ্ড) খণ্ডের ৪১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ১২৯-১৩১।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার:
সুর ও তাল:
রাগ : মিশ্র গৌরী [রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান । সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৮৩]