বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম: 
তোমার হাতের 
রাখীখানি বাঁধো আমার দখিন-হাতে
পাঠ 
ও পাঠভেদ:
তোমার হাতের রাখীখানি বাঁধো আমার দখিন-হাতে
সূর্য যেমন ধরার করে আলোক-রাখী জড়ায় প্রাতে ॥
তোমার আশিস আমার কাজে সফল হবে বিশ্ব-মাঝে,
জ্বলবে তোমার দীপ্ত শিখা আমার সকল বেদনাতে ॥
কর্ম করি যে হাত লয়ে কর্মবাঁধন তারে বাঁধে।
ফলের আশা শিকল হয়ে জড়িয়ে ধরে জটিল ফাঁদে।
তোমার রাখী বাঁধো আঁটি- সকল বাঁধন যাবে কাটি,
কর্ম তখন বীণার মতন বাজবে মধুর মূর্ছনাতে ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
		ক. রচনাকাল ও স্থান: 
		গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানা যায় না। 
		গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল- 
		ঢাকা থেকে প্রকশিত 'প্রাচী' পত্রিকার 'আশ্বিন 
		১৩৩০ বঙ্গাব্দ' 
		সংখ্যায়। 
		এই বিচারে ধারণা করা যায়, 
		রবীন্দ্রনাথ 
		গানটি রচনা করেছিলেন ১৩৩০ বঙ্গাব্দের 'ভাদ্র' মাসে। এই সময় রবীন্দ্রনাথের 
		বয়স ছিল
		৬২ 
বৎসর ৫ মাস বয়সের রচনা।
		
    [রবীন্দ্রনাথের 
					৬২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
		
		
		
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। পূজা ২১। পৃষ্ঠা: ৬৭] [নমুনা]
স্বরবিতান ষষ্ঠিতম (৬০) খণ্ডের ৪র্থ গান। পৃষ্ঠা ১৪-১৫] [নমুনা]
পত্রিকা:
স্বরবিতান-৬০-এ গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিতে ছন্দোবিভাজন দেখানো হয়েছে, ৩।৩ ছন্দ; গানটি 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ। স্বরবিতান-৬০০-এর পাদটীকায় সামান্য সুরান্তর দেখানো হয়েছে।
রাগ: ভৈরবী তাল: দাদরা [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠ: ৫৭]
রাগ: ভৈরবী তাল: দাদরা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১০০।
গ্রহস্বর-সা। লয়-মধ্য।