বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
আঁধার রাতে একলা পাগল যায় কেঁদে।
পাঠ ও পাঠভেদ:
গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: পূজা ৫৮৬। শেষ ৩।
আঁধার রাতে একলা পাগল যায় কেঁদে।
বলে শুধু,
বুঝিয়ে দে,
বুঝিয়ে দে,
বুঝিয়ে দে
॥
আমি যে তোর আলোর ছেলে,
আমার সামনে দিলি আঁধার মেলে,
মুখ লুকালি- মরি
আমি সেই খেদে
॥
অন্ধকারে অস্তরবির লিপি লেখা,
আমারে তার অর্থ
শেখা।
তোর প্রাণের বাঁশির তান সে নানা
সেই আমারই ছিল জানা,
আজ মরণ-বীণার অজানা সুর নেব সেধে
॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: Ms. 464
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। পূজা (উপবিভাগ : শেষ ৩) পর্যায়ের ৫৮৬ সংখ্যক গান।
চয়নিকা (বিশ্বভারতী ১৩৩২)
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। পূজা ২৯। পৃষ্ঠা: ৭২-৭৩। [নমুনা]
বিসর্জন : অনুষ্ঠান পুস্তিকা (ভাদ্র ১৩৩০ বঙ্গাব্দ)।
স্বরবিতান প্রথম খণ্ডের (সংস্করণ ভাদ্র ১৪১৩) তৃতীয় গান। পৃষ্ঠা: ১২-১৪। [স্বরলিপি]
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপি: [স্বরবিতান প্রথম খণ্ডের (সংস্করণ ভাদ্র ১৪১৩)]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান প্রথম খণ্ডে (সংস্করণ ভাদ্র ১৪১৩) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ ছন্দে 'কাহারবা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ: কানাড়া-খাম্বাজ। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ২৭]
রাগ: বাগেশ্রী, কানাড়া। তাল: কাহারবা, ঢালা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫২।]
গ্রহস্বর: সা।