বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
ওগো কে যায় বাঁশরি বাজায়ে
পাঠ ও পাঠভেদ:
ওগো কে যায় বাঁশরি বাজায়ে আমার ঘরে কেহ নাই যে।
তারে মনে পড়ে যারে চাই যে॥
তার আকুল পরান, বিরহের গান, বাঁশি বুঝি গেল জানায়ে।
আমি আমার কথা তারে জানাব কী করে, প্রাণ কাঁদে মোর তাই যে॥
কুসুমের মালা গাঁথা হল না, ধূলিতে প'ড়ে শুকায় রে।
নিশি হয় ভোর, রজনীর চাঁদ মলিন মুখ লুকায় রে।
সারা বিভাবরী কার পূজা করি যৌবনডালা সাজায়ে—
বাঁশিস্বরে হায় প্রাণ নিয়ে যায়, আমি কেন থাকি হায় রে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১২৯৩
বঙ্গাব্দে এই
গানটি রচিত হয়। এই বিচারে
গানটি রবীন্দ্রনাথের
২৫ বৎসর বয়সের রচনা।
[সূত্র : গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী
।
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়
কড়ি ও কোমল (আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১২৯৩ বঙ্গাব্দ)।
কাব্যগ্রন্থ অষ্টম খণ্ড। (মজুমদার লাইব্রেরি, ১৩১০ বঙ্গাব্দ)।
কাব্যগ্রন্থ দ্বিতীয় খণ্ড । (মজুমদার লাইব্রেরি ১৩২২)।
কাব্যগ্রন্থাবলী [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। কড়ি ও কোমল। শিরোনাম গান। কালাংড়া পৃষ্ঠা: ১২৭][নমুনা]
ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ।
ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউস, ১৩২১ বঙ্গাব্দ।
দ্বিতীয় খণ্ড (বিশ্বভারতী, ১৩৪৮)
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। প্রেম (প্রেম বৈচিত্র্য-২৭৩) পর্যায়ের ৩০০ সংখ্যক গান।
স্বরবিতান পঞ্চাশত্তম (৫০, শেফালি) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) ২৭ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা : ৮৮-৮৯।
হিতবাদী (১৩১১বঙ্গাব্দ)।
রাগ: কালেংড়া, ভৈরবী। তাল: দাদরা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৭৫।]