শেষ গানেরই রেশ নিয়ে যাও চলে, শেষ কথা যাও ব’লে॥
সময় পাবে না আর, নামিছে অন্ধকার,
গোধূলিতে আলো-আঁধারে
পথিক যে পথ ভোলে॥
পশ্চিমগগনে ওই দেখা যায় শেষ রবিরেখা,
তমাল-অরণ্যে ওই শুনি শেষ কেকা।
কে আমার অভিসারিকা বুঝি বাহিরিল অজানারে খুঁজি,
শেষবার মোর আঙিনার দ্বার খোলে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১৩৪৬ বঙ্গাব্দ। গানটি রবীন্দ্রনাথের ৭৮ বৎসর বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম: ১৩৪৬
বঙ্গাব্দের ১০ই
ভাদ্র শান্তিনিকেতনে উদযাপিত বর্ষামঙ্গল অনুষ্ঠানে এই গানটি পরিবেশিত
হয়।
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ঊনষষ্টিতম (৫৯) খণ্ডের (জ্যৈষ্ঠ ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
রাগ : মুলতান। তাল : দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৭৮।
রাগ: মুলতান, ভীমপলশ্রী। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৩৬।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: পা।
লয়: মধ্য।