বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
তোমরা যা বলো
তাই বলো, আমার লাগে না মনে।
পাঠ
ও পাঠভেদ:
তোমরা যা বলো তাই বলো, আমার লাগে না মনে।
আমার যায় বেলা, বয়ে যায় বেলা কেমন বিনা কারণে॥
এই পাগল হাওয়া কী গান-গাওয়া
ছড়িয়ে দিয়ে গেল আজি সুনীল গগনে॥
সে গান আমার লাগল যে গো লাগল মনে,
আমি কিসের মধু খুঁজে বেড়াই ভ্রমরগুঞ্জনে।
ওই আকাশ-ছাওয়া কাহার চাওয়া
এমন ক’রে লাগে আজি আমার নয়নে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
ভাবসন্ধান: যুক্ত হবে।
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
শরৎ ১৩২৮ বঙ্গাব্দ, ১৯২২
খ্রিষ্টাব্দ। শান্তিনিকেতন।
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬০ বৎসর
৩-৪ মাস বয়সের রচনা।
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি
গ্রন্থ:
গীতবিতানের প্রকৃতি (উপ-বিভাগ :শরৎ-১৪) পর্যায়ের ১৫৪ সংখ্যক গান।
নবগীতিকা ১ (১৩২৯ বঙ্গাব্দ )
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২)। ঋতুচক্র ৪৮। পৃষ্ঠা: ১৫৫-১৫৬। [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
স্বরবিতান চতুর্দশ (১৪, নবগীতিকা প্রথম খণ্ড) খণ্ডের ৩২ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৮৯-৯১।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: স্বরবিতান ১৪-এর প্রথম সংস্করণে গানটির স্বরলিপিকার হিসাবে- 'দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর'-এর নাম পাওয়া যায়। কিন্তু ১৩৩৭ সালে প্রকাশিত স্বরবিতান-১৪-এর দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়। এই গ্রন্থে এই গানটির সুরান্তর মুদ্রিত হয়েছে। এই সুরান্তরও 'দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর'-কৃত। এক্ষেত্রে বর্তমানে মুদ্রিত মূল স্বরলিপিটি কার তা স্পষ্ট জানা যায় না।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ১৪-খণ্ডে মুদ্রিত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। গানটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
রাগ : বেহাগ। অঙ্গ: কীর্তন তাল : দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।। পৃষ্ঠা: ৫৫]।
অঙ্গ: কীর্তন তাল : দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১, পৃষ্ঠা: ৯৮।]
গ্রহস্বর : পা।