বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
পোহালো
পোহালো বিভাবরী
পাঠ ও পাঠভেদ: গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক
১৪১২)-এর পাঠ:
প্রকৃতি: ১৬৯। উপ-বিভাগ:
শরৎ-২৯
পোহালো পোহালো বিভাবরী,
পূর্বতোরণে শুনি বাঁশরি॥
নাচে তরঙ্গ, তরী অতি চঞ্চল, কম্পিত অংশুককেতন-অঞ্চল,
পল্লবে পল্লবে পাগল জাগল আলসলালস পাসরি॥
উদয়-অচলতল সাজিল নন্দন, গগনে গগনে বনে জাগিল বন্দন,
কনককিরণঘন শোভন স্যন্দন― নামিছে শারদসুন্দরী।
দশদিক-অঙ্গনে দিগঙ্গনাদল ধ্বনিল শূন্য ভরি শঙ্খ সুমঙ্গল―
চলো রে চলো চলো তরুণযাত্রীদল তুমি নব মালতীমঞ্জরী॥
গীতবিতান
দ্বিতীয় খণ্ড (বিশ্বভারতী ১৩৩৮)
দ্বিতীয় খণ্ড (বিশ্বভারতী ১৩৪৮)
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : শরৎ-২৯) পর্যায়ের ১৬৯ সংখ্যক গান।
স্বরবিতান ষোড়শ
(১৬,
গীতপঞ্চাশিকা।
আশ্বিন
১৪১৩)
খণ্ডে
গৃহীত মূল স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই।
উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪।৪।৪
মাত্রা ছন্দে
ত্রিতাল
তালে নিবদ্ধ।
[স্বরলিপি]
রাগ: ভৈরবী। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৬৫]
রাগ: কালেংড়া। তাল: ত্রিতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১১৩ ]
গ্রহস্বর: সন্ ।
লয়: মধ্য।