সে কি ভাবে গোপন রবে লুকিয়ে হৃদয় কাড়া।
তাহার আসা হাওয়ায় ঢাকা, সে যে সৃষ্টিছাড়া ॥
হিয়ায় হিয়ায় জাগল বাণী, পাতায় পাতায় কানাকানি—
‘ওই এল যে’, ‘ওই এল যে’ পরান দিল সাড়া॥
এই তো আমার আপনারি এই ফুল-ফোটানোর মাঝে
তারে দেখি নয়ন ভ’রে নানা রঙের সাজে।
এই-যে পাখির গানে গানে চরণধ্বনি বয়ে আনে,
বিশ্ববীণার তারে তারে এই তো দিল নাড়া॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
নবীন, প্রথম পর্ব (ফাল্গুন ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ)।
(ফাল্গুন ১৩২৯ বঙ্গাব্দ)। মাধবীর গান।
রবীন্দ্ররচনাবলী পঞ্চদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী, ভাদ্র ১৩৯৩ সংস্করণ)
ঋতু-উৎসব (১৩৩৩)। বসন্ত -অংশে মুদ্রিত।
স্বরবিতান ষষ্ঠ (৬, বসন্ত) খণ্ডের (বিশ্বভারতী, চৈত্র ১৪১৩) ৮ সংখ্যক গান। বাণী অংশ : পৃষ্ঠা ১৮। স্বরলিপি অংশ : পৃষ্ঠা ৫২-৫৫।
পত্রিকা:
শান্তিনিকেতন পত্রিকা (মাঘ ১৩২৯ বঙ্গাব্দ)।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম: ফাল্গুন
১৩২৯ বঙ্গাব্দে প্রশান্ত ও রানী মহলানবিশের বিবাহ উৎসবে রবীন্দ্রনাথের
উপস্থিতিতে গানটি গীত হয়।
১৩৩৫ বঙ্গাব্দে
শান্তিনিকেতনে অনুষ্ঠিত 'বসন্তোৎসব'-এ গানটি পরিবেশিত হয়।
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ষষ্ঠ (৬, বসন্ত) খণ্ডে (বিশ্বভারতী, চৈত্র ১৪১৩) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : বাউল। তাল : দাদরা/খেমটা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮২।
রাগ: কীর্তন। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪২।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: গা।
লয়: মধ্য।