মধ্যদিনের বিজন বাতায়নে
ক্লান্তি-ভরা কোন্ বেদনার মায়া স্বপ্নাভাসে ভাসে মনে-মনে॥
কৈশোরে যে সলাজ কানাকানি খুঁজেছিল প্রথম প্রেমের বাণী
আজ কেন তাই তপ্ত হাওয়ায় হাওয়ায় মর্মরিছে গহন বনে বনে॥
যে নৈরাশা গভীর অশ্রুজলে ডুবেছিল বিস্মরণের তলে
আজ কেন সেই বনযূথীর বাসে উচ্ছ্বসিল মধুর নিশ্বাসে,
সারাবেলা চাঁপার ছায়ায় ছায়ায় গুঞ্জরিয়া ওঠে ক্ষণে ক্ষণে॥
কৈশোরে যে সলাজ কানাকানি : স্বরলিপি, গীতমালিকা ২ (পৌষ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)
কৈশোরে যেই সলাজ কানাকানি : কথার অংশ, গীতমালিকা ২ (পৌষ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ) গীতবিতান ৩ (শ্রাবণ ১৩৩৯)।
গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬৩ বৎসর বয়সের রচনা।
গীতবিতানের প্রকৃতি (গ্রীষ্ম-১৪) পর্যায়ের ২৩ সংখ্যক গান।
গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড (পৌষ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। ঋতু-চক্র ৭। পৃষ্ঠা: ১২৯। [নমুনা]
স্বরবিতান একত্রিংশ (৩১, গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডের (পৌষ ১৪১২ বঙ্গাব্দ) ১৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা : ৫৯-৬১।
স্বরবিতান একত্রিংশ (৩১, গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডে (পৌষ ১৪১২) গৃহীত মূল স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।২ মাত্রা ছন্দে ষষ্ঠী তালে নিবদ্ধ।
রাগ: গৌড় সারং। তাল: ষষ্ঠী [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)] । পৃষ্ঠা: ৭২।
রাগ: গৌড় সারং। তাল: ষষ্ঠী [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১২৫।
গ্রহস্বর: সা।
লয়: মধ্য।