বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
আন্ গো তোরা কার কী আছে
আন্ গো তোরা কার কী আছে,
দেবার হাওয়া বইল দিকে দিগন্তরে―
এই সুসময় ফুরায় পাছে॥
কুঞ্জবনের অঞ্জলি যে ছাপিয়ে পড়ে,
পলাশকানন ধৈর্য হারায় রঙের ঝড়ে,
বেণুর শাখা তালে মাতাল পাতার নাচে॥
প্রজাপতি রঙ ভাসালো নীলাম্বরে,
মৌমাছিরা ধ্বনি উড়ায় বাতাস-’পরে।
দখিন-হাওয়া হেঁকে বেড়ায় ‘জাগো জাগো’,
দোয়েল কোয়েল গানের বিরাম জানে না গো―
রক্ত রঙের জাগল প্রলাপ অশোক-গাছে॥
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। প্রকৃতি (উপ-বিভাগ : বসন্ত ৫৩) পর্যায়ের ২৪০ সংখ্যক গান।
নবীন (ফাল্গুন ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ)। প্রথম পর্ব, চতুর্থ গান। রবীন্দ্ররচনাবলী দ্বাবিংশ খণ্ড (বিশ্বভারতী, আষাঢ় ১৩৯৩)। পৃষ্ঠা ৬৯।
বনবাণী গ্রন্থে পুনরায় প্রকাশ (আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)।
স্বরবিতান পঞ্চম (৫) খণ্ডের (ভাদ্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ) ১৭ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৩৯-৪১।
পত্রিকা:
মুক্তধারা (চৈত্র ১৩৩৭)
স্বরলিপিকার:
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চম (ভাদ্র ১৪১৪ বঙ্গাব্দ)-এ গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের কোন উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: পরজ বসন্ত। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ২৭]
রাগ: ভৈরব, ভৈরবী, বিভাস ভৈরব ঠাট। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫২।]
গ্রহস্বর : রঋ।
লয় : মধ্য।