ওরে ঝড় নেমে আয়, আয় রে আমার শুকনো পাতার ডালে
এই বরষায় নবশ্যামের আগমনের কালে॥
যা উদাসীন, যা প্রাণহীন, যা আনন্দহারা,
চরম রাতের অশ্রুধারায় আজ হয়ে যাক সারা-
যাবার যাহা যাক সে চলে রুদ্র নাচের তালে॥
আসন আমায় পাততে হবে রিক্ত প্রাণের ঘরে,
নবীন বসন পরতে হবে সিক্ত বুকের ’পরে॥
নদীর জলে বান ডেকেছে, কূল গেল তার ভেসে,
যূথীবনের গন্ধবাণী ছুটল নিরুদ্দেশে-
পরান আমার জাগল বুঝি মরণ-অন্তরালে॥
গীতোৎসব (১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)।
চিত্রাঙ্গদা
বিশ্বভারতী ১৩৪৪)। প্রথম দৃশ্য। চিত্রাঙ্গদার গান।
চিত্রাঙ্গদা (বিশ্বভারতী ১৩৯৫)।
বিশ্বভারতী কর্তৃক প্রকাশিত রবীন্দ্ররচনাবলী (পঞ্চবিংশ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৩৩-১৩৪)
বনবাণী (আশ্বিন ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)।
শ্রাবণগাথা (বিশ্বভারতী ১৩৪১)।
স্বরবিতান ৩, (বিশ্বভারতী মাঘ ১৪১২)। ৪৪ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ১৩৩-১৩৬।
স্বরবিতান ১৭, চিত্রাঙ্গদা (বিশ্বভারতী চৈত্র ১৪১৪)। বাণী অংশ : পৃষ্ঠা ১৩-১৪। স্বরলিপি অংশ: পৃষ্ঠা ৫৩-৫৬।
পত্রিকা:
বিচিত্র (শ্রাবণ ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)। আহ্বান।
প্রবাসী (ভাদ্র ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ)।