হাতে লয়ে দীপ অগণন চরাচর কার সিংহাসন
নীরবে করিছে প্রদক্ষিণ।
চারি দিকে কোটি কোটি লোক লয়ে নিজ সুখ দুঃখ শোক
চরণে চাহিয়া চিরদিন।
সূর্য তাঁরে কহে অনিবার, ‘মুখপানে চাহো একবার,
ধরণীরে আলো দিব আমি।’
চন্দ্র কহিতেছে গান গেয়ে, ‘হাসো প্রভু, মোর পানে চেয়ে,
জ্যোৎস্নাসুধা বিতরিব স্বামী।’
মেঘ গাহে চরণে তাঁহার ‘দেহো, প্রভু, করুণা তোমার,
ছায়া দিব, দিব বৃষ্টিজল।’
বসন্ত গাহিছে অনুক্ষণ, ‘হৃদয়ে দেহো গো প্রেমবারি,
জগতে বিলাব ভালোবাসা।’
‘পূরাও পূরাও মনস্কাম’ কাহারে ডাকিছে অবিশ্রাম
জগতের ভাষাহীন ভাষা॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১৯ ভাদ্র ১৩২১ বঙ্গাব্দ (৫ সেপ্টেম্বর ১৯১৪) সুরুল।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
কাব্যগ্রন্থ অষ্টম খণ্ড (মজুমদার লাইব্রেরি ১৩১০)
				
				
				
				কাব্যগ্রন্থাবলী 
				[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩ 
				ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী- 
				মিশ্র তাল ঝাঁপতাল। 
				 পৃষ্ঠা: 
				৪৫৫] 
				
				[নমুনা]
			 
				গানের বহি ও 
				বাল্মীকি প্রতিভা (আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র ১৩০০)
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২), পর্যায়: পূজা ও প্রার্থনা পর্যায়ের ১৭ সংখ্যক গান।
স্বরবিতান পঞ্চচত্বারিংশ (৪৫) খণ্ড (বিশ্বভারতী, ), গান সংখ্যা: ৩০, পৃষ্ঠা ৭১-৭৫।
রেকর্ডসূত্র:
			প্রকাশের 
			কালানুক্রম: 
			 
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার:
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চচত্বারিংশ (৪৫) খণ্ডে (বিশ্বভারতী, ) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : মিশ্র খাম্বাজ। তাল : ঝাঁপতাল। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮৩।
রাগ: কাফি, সিন্ধু। তাল: ঝাঁপতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪৪।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর:
লয়: