বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
তাঁহার
আনন্দধারা জগতে যেতেছে বয়ে
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক
১৪১২)-এর পাঠ: পূজা
ও প্রার্থনা' পর্যায়ের ৩৬ সংখ্যক গান
তাঁহার
আনন্দধারা জগতে যেতেছে বয়ে,
এসো সবে
নরনারী আপন হৃদয় ল’য়ে
॥
সে
আনন্দে উপবন বিকাশিত অনুক্ষণ,
সে
আনন্দে ধায় নদী আনন্দবারতা ক’য়ে॥
সে
পুণ্যনির্ঝরস্রোতে বিশ্ব করিতেছে স্নান,
রাখো সে
অমৃতধারা পূরিয়া হৃদয় প্রাণ।
তোমরা
এসেছ তীরে- শূন্য কি যাইবে ফিরে,
শেষে কি
নয়ননীরে ডুবিবে তৃষিত হয়ে॥
চিরদিন
এ আকাশ নবীন নীলিমাময়,
চিরদিন
এ ধরণী যৌবন ফুটিয়া রয়।
সে
আনন্দরসপানে চিরপ্রেম জাগে প্রাণে,
দহে না
সংসারতাপ সংসার-মাঝারে র’য়ে॥
- পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায়
নি।
- তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান:
-
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
- কাব্যগ্রন্থাবলী
[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩ ব্রহ্মসঙ্গীত। রাগিণী বাহার -তাল আড়াঠেকা। পৃষ্ঠা: ৪৫২]
[নমুনা]
- গান
-
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা [আদি-ব্রহ্মসমাজ যন্ত্র, ১৩০০ বঙ্গাব্দ]
গান সংখ্যা ৩০৯।রাগিণী
বাহার -তাল আড়াঠেকা। পৃষ্ঠা: ৩০৯-৩১০।[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮, কাব্য-গ্রন্থাবলী (১৩০৩
বঙ্গাব্দ)-এর ব্রহ্মসঙ্গীত অংশ থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ১৩৭-১৩৮]
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ
(বিশ্বভারতী ১৩৮০)।
'পূজা ও প্রার্থনা'
পর্যায়ের ৩৬ সংখ্যক গান ।
-
রবিচ্ছায়া
[সাধারণ
ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১২৯২ বঙ্গাব্দ)]। ব্রহ্মসঙ্গীত ২। রাগিণী আসাবরী- তাল ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ১০৪-১০৫।
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী (হিতবাদী ১৩১১)। ব্রহ্মসঙ্গীত।
রাগিণী আসাবরী- তাল ঝাঁপতাল। গান সংখ্যা ৩০৯ পৃষ্ঠা: ১০৩২
[নমুনা]
-
স্বরবিতান পঞ্চচত্বারিংশ
(৪৫)
খণ্ডের ১৬ গান। পৃষ্ঠা : ৩৭-৩৯।
[নমুনা]
- পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী (কার্তিক
১২৯১)
-
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপিকার:
- সুর ও তাল:
- রাগ: বাহার। তাল: আড়াঠেকা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৫৪]।
- রাগ: আশাবরী। তাল: আড়াঠেকা, যৎ। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৯৫]