বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
প্রথম আদি তব শক্তি
পাঠ ও পাঠভেদ: গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: পূজা ৪৭০। উপবিভাগ: বিবিধ ৯৫।
প্রথম আদি তব শক্তি—
আদি পরমোজ্জ্বল জ্যোতি তোমারি হে
গগনে গগনে॥
তোমার আদি বাণী বহিছে তব আনন্দ,
জাগিছে নব নব রসে হৃদয়ে মনে॥
তোমার চিদাকাশে ভাতে সূরয চন্দ্র তারা,
প্রাণতরঙ্গ উঠে পবনে।
তুমি আদিকবি, কবিগুরু তুমি হে,
মন্ত্র তোমার মন্দ্রিত সব ভুবনে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি Ms 478-এ গানটি পাওয়া যায়।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৩১৭ বঙ্গাব্দের ১১ মাঘ, বাঠসরিক মাঘোৎসবের সায়ংকালীন অধিবেশনে গানটি প্রথম গীত হয়েছিল। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৪৯ বৎসর ১১ মাস।
গীতলিপি চতুর্থ ভাগ (১৯১১ খ্রিষ্টাব্দ)। সুরেন্দ্র্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
মূল গান : সোহিনী । সুরফাঁকতাল (মধ্যগতি)
প্রথম
আদ
শিব শক্তি, নাদ পরমেশ্বর
নারদ তুম্বুর, সরস্বতী ভণরে ॥
অনহুত আদ নাদ, গুণসাগর স্বরূপ,
অচ্ছর সুধ বুধ মত গুণীগণ রে ॥
আদি ধরণী, শেষ আদি, সূরয চন্দ্র আদি,
পবন পানী অনুমান রে।
আদি বৈজু কবিগুরু প্রসাদ তে
লোকন কে আবত গুণীপন রে ॥ -বৈজুবাওরা
[সূত্র:
রবীন্দ্রসংগীত-গবেষণা-গ্রন্থমালা,
৩য় খণ্ড/শ্রীপ্রফুল্লকুমার দাস। (সুরঙ্গমা, কলিকাতা, ২৬ বৈশাখ ১৩৬৭ ) পৃষ্ঠা: ৩১।]
স্বরলিপিকার: সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়। স্বরবিতান ষট্ত্রংশ (৩৬) খণ্ডের (ফাল্গুন ১৪১৩)
সুর ও তাল:
রাগ: দীপক। [পূর্বে দীপক-পঞ্চম ছাপা হইয়াছিল, বস্তুতঃ দীপক হইবে-স্বরলিপিকার, স্বরবিতান ষট্ত্রংশ খণ্ড (ফাল্গুন ১৪১৩) ।]
রাগ: সোহিনী। তাল: সুরফাঁকতাল। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৬৫]
রাগ: সোহিনী। তাল: সুরফাঁকতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১১৩ ]
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
সুরাঙ্গ: ধ্রুপদাঙ্গ।
গ্রহস্বর: ধা। লয়: মধ্য