হাওয়া লাগে গানের পালে-
মাঝি আমার, বোসো হালে ॥
এবার ছাড়া পেলে বাঁচে,
জীবনতরী ঢেউয়ে নাচে
এই বাতাসের
তালে তালে
॥
দিন গিয়েছে,
এল রাতি,
নাই কেহ মোর ঘাটের সাথি।
কাটো বাঁধন, দাও গো ছাড়ি-
তারার আলোয় দেব পাড়ি,
সুর জেগেছে যাবার কালে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: RBVBMS 229 [নমুনা]
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ৬ চৈত্র ১৩২০ বঙ্গাব্দ। শান্তিনিকেতন। রবীন্দ্রনাথের ৫২ বৎসর ১১ মাস বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতিমাল্য
(১৩২১ বঙ্গাব্দ)। ৭৬ সংখ্যক গান।
রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১৮৯-৯০।
গীতলেখা ২য় ভাগ ()। দিনেন্দ্রনাথ-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
স্বরবিতান চত্বারিংশ (৪০) খণ্ড (বিশ্বভারতী, ), গান সংখ্যা: ২৫, পৃষ্ঠা ৭৭-৭৮।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম: গানটি
রবীন্দ্রনাথের ৫৩ বৎসর বয়সে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। স্বরলিপিটি গীতলেখা ২য় ভাগ থকে স্বরবিতান-৪০’এ গৃহীত হয়েছে।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান চত্বারিংশ খণ্ডে (বিশ্বভারতী, ) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।২।২ মাত্রা ছন্দে 'তেওরা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : পরজ। তাল : তেওরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮৩।
রাগ: ভৈরব। তাল: তেওরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪৪।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: না।
লয়: ঈষৎ দ্রুত।