বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
আমার ভাঙা পথের রাঙা ধুলায় পড়েছে কার পায়ের চিহ্ন
পাঠ ও পাঠভেদ:
আমার ভাঙা পথের রাঙা ধুলায় পড়েছে কার পায়ের চিহ্ন !
তারি গলার মালা হতে পাপড়ি হোথা লুটায় ছিন্ন ॥
এল যখন সাড়াটি নাই, গেল চলে জানালো তাই-
এমন ক'রে আমারে হায় কে বা কাঁদায় সে জন ভিন্ন ॥
তখন তরুণ ছিল অরুণ আলো, পথটি ছিল কুসুমকীর্ণ।
বসন্ত যে রঙিন বেশে ধরায় সে দিন অবতীর্ণ।
সে দিন খবর মিলল না যে, রইনু বসে ঘরের মাঝে-
আজকে পথে বাহির হব বহি আমার জীবন জীর্ণ ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
[RBVBMS 229] [নমুনা]
পাঠভেদ: গানটির স্বতন্ত্র কাব্যরূপ রয়েছে; 'সানাই' কাব্যগ্রন্থে যেটি 'ছায়াছবি' শিরোনামে প্রকাশিত হয়।
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি
Ms.229
-তে গানটির রচনাকাল ও স্থানের উল্লেখ আছে '১৫ই ফাল্গুন/কুষ্টিয়ার
মুখে/পাল্কী পথে'। পাণ্ডুলিপিতে বৎসরে উল্লেখ নেই। ১৩২০ বঙ্গব্দের
১৫ই ফাল্গুন এই গানটি রচনা করেছিলেন। এই সময়
রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৫২ বৎসর ১০ মাস।
[রবীন্দ্রনাথের
৫২ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
কাব্যগ্রন্থ নবম খণ্ড (ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২৩)
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)।
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ)।
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ)। পূজা (উপ-বিভাগ : পথ-১৫) পর্যায়ের ৫৭৩ সংখ্যক গান।
গীতলেখা প্রথম ভাগ (১৩২৪ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
স্বরবিতান ঊনচত্বারিংশ (৩৯) খণ্ডের চতুর্থ গান। পৃষ্ঠা ১৩-১৪।
পত্রিকা:
রাগ: বেহাগ। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৩০]
সিন্ধু, বেহাগ। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫৭।]