বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
আবার যদি ইচ্ছা কর আবার আসি ফিরে
পাঠ ও পাঠভেদ:
আবার যদি ইচ্ছা কর আবার আসি ফিরে
দুঃখসুখের-ঢেউ-খেলানো এই সাগরের তীরে ॥
আবার জলে ভাসাই ভেলা, ধুলার 'পরে করি খেলা গো,
হাসির মায়ামৃগীর পিছে ভাসি নয়ননীরে ॥
কাঁটার পথে আঁধার রাতে আবার যাত্রা করি,
আঘাত খেয়ে বাঁচি না হয় আঘাত খেয়ে মরি।
আবার তুমি ছদ্মবেশে আমার সাথে খেলাও হেসে গো,
নূতন প্রেমে ভালোবাসি আবার ধরণীরে ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: RBVBMS 131 [নমুনা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
কাব্যগ্রন্থ নবম খণ্ড (ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২৩)
গীতবিতান
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৩৮)
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৪৮)
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। পূজা (উপ-বিভাগ : শেষ-৮) পর্যায়ের ৫৯১ সংখ্যক গান।
গীতালি
ইন্ডিয়ান প্রেস ১৩২১ বঙ্গাব্দ।
বিশ্বভারতী ১৩৩৩
রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। ৮৬ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ২৭৭।
সঞ্চয়িতা (বিশ্বভারতী ১৩৩৮)
স্বরবিতান ত্রয়শ্চত্বারিংশ (৪৩) খণ্ডের পঞ্চম গান। পৃষ্ঠা ১৭-১৯।
পত্রিকা:
বিশ্বভারতী পত্রিকা (বৈশাখ-আষাঢ় ১৩৬০ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান-৪৩'এ গৃহীত গানটি স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিতে ছন্দোবিভাজন দেখানো হয়েছে, ৪।৪ ছন্দ; অর্থাৎ তালটি কাহারবা হিসাবে গণ্য করা যতে পারে।
রাগ: কালাংড়া। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ২৮]
রাগ: ভৈরব, ভৈরবী। তাল: কাহারবা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫৩।]
গ্রহস্বর: মা।
লয়: দ্রুত।