স্বরবিতান-৩১
গীতমালিকা দ্বিতীয় খণ্ড
এই গ্রন্থের পৌষ ১৪১২ মুদ্রণের ১৭১ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত প্রজ্ঞাপনটি নিচে উল্লেখ করা হলো।

গীতমালিকা দ্বিতীয় ভাগ প্রকাশিত হয় পৌষ ১৩৩৬ সালে। এই গ্রন্থের আশ্বিন ১৩৬০ সালে মুদ্রিত সংস্করণের সম্পাদনা করেন অনাদিকুমার দস্তিদার। বর্তমান গ্রন্থের অধিকাংশ গানের স্বরলিপি দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত। ৬, ৮, ১০, ১১, ১৭, ২৩, ২৪ ও ২৮-সংখ্যক গানের স্বরলিপিকার অনাদিকুমার দস্তিদার। ৯ –সংখ্যক গানের স্বরলিপি রমা মজুমদার –কৃত। এই গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত গানের সুরভেদ, ছন্দোভেদ, পাঠভেদ ও রচনাকাল-প্রকাশকাল বিষয়ে এ যাবৎ সংগৃহীত তথ্য বর্তমান সংস্করণে সন্নিবিষ্ট হইল। উল্লিখিত তথ্যাদি সংগ্রহ ও সংকলন করিয়াছেন শ্রীপ্রফুল্লকুমার দাস। অগ্রহায়ণ ১৩৮৪

এই গ্রন্থের গৃহীত গানগুলির তালিকা নিচে দেওয়া হলো।


অনেক দিনের আমার যে গান [প্রেম-২১] [তথ্য] [নমুনা]
অবেলায় যদি এসেছ আমার বনে [প্রেম ও প্রকৃতি ৭০] [তথ্য] [নমুনা]
আছ আকাশ-পানে তুলে মাথা [প্রেম-১০২] [তথ্য] [নমুনা]
আজ শ্রাবণের পূর্ণিমাতে [প্রকৃতি ৮১] [তথ্য] [নমুনা]
আজি ওই আকাশ[প্রকৃতি-৫০] [তথ্য] [নমুনা]
আমার মাঝে তোমারি মায়া জাগালে তুমি [পূজা-৭১] [তথ্য] [নমুনা]
আমার যাবার বেলায় পিছু ডাকে [প্রেম-১৭১] [তথ্য] [নমুনা]
আমার যে গান তোমার পরশ পাবে [পূজা-২৯] [তথ্য] [নমুনা]
একলা বসে বাদল-শেষে [প্রকৃতি-৮৬] [তথ্য] [নমুনা]
এসো আমার ঘরে [প্রেম-৬৪] [তথ্য] [নমুনা]
এসো নীপবনে ছায়াবীথিতলে [প্রকৃতি-৭৯] [তথ্য] [নমুনা]
ও আষাঢ়ের পূর্ণিমা [প্রকৃতি-৫১] [তথ্য] [নমুনা]
ও কি এল, ও কি এল না [বিচিত্র-৮৪] [তথ্য] [নমুনা]
ওই আসে ওই অতি ভৈরব হরষে [প্রকৃতি-২৭] [তথ্য] [নমুনা]
ওই শুনি যেন চরণধ্বনি রে [পূজা-৩৮০] [তথ্য] [নমুনা]
ওলো শেফালি, ওলো শেফালি [প্রকৃতি-১৫০] [তথ্য] [নমুনা]
খেলাঘর বাঁধতে লেগেছি [বিচিত্র-২৬] [তথ্য] [নমুনা]
গহন রাতে শ্রাবণধারা [প্রকৃতি-৪৭] [তথ্য] [নমুনা]
গান আমার যায় ভেসে যায় [প্রেম-১৬] [তথ্য] [নমুনা]
গানের ঝরনাতলায় তুমি সাঁঝের বেলায় এলে [পূজা-৩০] [তথ্য] [নমুনা]
গোপন প্রাণে একলা মানুষ [বিচিত্র-২৭] [তথ্য] [নমুনা]
চৈত্রপবনে মম চিত্তবনে [প্রেম-১০৪] [তথ্য] [নমুনা]
জানি, জানি হল যাবার আয়োজন [প্রেম-১৭০] [তথ্য] [নমুনা]
ঝরে ঝরো ঝরো ভাদরবাদর [প্রকৃতি-৭৮] [তথ্য] [নমুনা]
তার হাতে ছিল হাসির ফুলের হার [প্রেম-২৪৫] [তথ্য] [নমুনা]
তোমায় চেয়ে আছি বসে পথের ধারে [পূজা-৫৩১] [তথ্য] [নমুনা]
তোমার নাম জানি নে, সুর জানি [প্রকৃতি-১৬৩] [তথ্য] [নমুনা]
তোমার সুর শুনায়ে যে ঘুম ভাঙাও [পূজা-৩৮] [তথ্য] [নমুনা]
দিনশেষের রাঙা মুকুল [প্রেম-১০১] [তথ্য] [নমুনা]
দেখো দেখো, দেখো, শুকতারা [প্রকৃতি-১৫৯] [তথ্য] [নমুনা]
দ্বারে কেন দিলে নাড়া [প্রেম-৩৪৬] [তথ্য] [নমুনা]
নাই রস নাই, দারুণ দাহনবেলা [প্রকৃতি-১০] [তথ্য] [নমুনা]
নীল আকাশের কোণে কোণে [প্রকৃতি-২৬০] [তথ্য] [নমুনা]
পথিক পরান্ চল্ চল্ [প্রেম-৩০৬] [তথ্য] [নমুনা]
পথিক মেঘের দল জোটে ওই [প্রকৃতি-৫৭] [তথ্য] [নমুনা]
পাগল যে তুই [বিচিত্র-২৫] [তথ্য] [নমুনা]
প্রভাত-আলোরে মোর কাঁদায়ে গেলে [প্রেম-২৬৪] [তথ্য] [নমুনা]
ফিরে ফিরে ডাক্ দেখি রে [প্রেম-২৬৩] [তথ্য] [নমুনা]
বজ্রমানিক দিয়ে গাঁথা [প্রকৃতি-৫৮] [তথ্য] [নমুনা]
বিনা সাজে সাজি [প্রেম-৩২০] [তথ্য] [নমুনা]
ভরা থাক্ স্মৃতিসুধায় [প্রেম-২৩৯] [তথ্য] [নমুনা]
ভেবেছিলেম আসবে ফিরে [প্রকৃতি-৪৯] [তথ্য] [নমুনা]
মধ্যদিনের বিজন বাতায়নে [প্রকৃতি-২৩] [তথ্য] [নমুনা]
মরুবিজয়ের কেতন উড়াও [আনুষ্ঠানিক-১২] [তথ্য] [নমুনা]
যে ছায়ারে ধরব বলে [প্রেম-৪] [তথ্য] [নমুনা]
যেতে দাও যেতে দাও গেল যারা [প্রকৃতি-৪৮] [তথ্য] [নমুনা]
লহো লহো তুলে লহো নীরব বীণাখানি [পূজা-৪১২] [তথ্য] [নমুনা]
শ্যামল ছায়া নাইবা গেলে [প্রকৃতি৫২] [তথ্য] [নমুনা]
শ্যামল শোভন শ্রাবণ [প্রকৃতি-৮৭] [তথ্য] [নমুনা]
হে ক্ষণিকের অতিথি [প্রেম-১৬২] [তথ্য] [নমুনা]