স্বরবিতান-৩৪
(গীতিবীথিকা)
এই গ্রন্থের আষাঢ় ১৪১৩
মুদ্রণের ৬৮ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত প্রজ্ঞাপনটি নিচে উল্লেখ করা হলো।
‘গীতিবীথিকা’ গ্রন্থে (বৈশাখ ১৩২৬) একুশটি গানের দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি
সংকলিত হইয়াছিল। উক্ত গ্রন্থের চৈত্র ১৩৬০ সংস্করণে ‘অরূপরতন’ নাটকের অন্তর্গত ‘আমি
তারেই খুঁজে বেড়াই’ গানটি বর্জিত – স্বরবিতানের দ্বাচত্বারিংশ খণ্ডে ‘অরূপরতন’
নাটকের অন্যান্য গানের সহিত একত্র প্রকাশিত।
পাণ্ডুলিপি দৃষ্টে জানা যায়, ‘ আমি যখন তাঁর দুয়ারে’ গানটির রচনাকাল ১ জানুয়ারী
১৯১৮ খৃষ্টাব্দ। ‘জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে’ গানটি পরবর্তীকালে ‘গৃহপ্রবেশ’ নাটকে
(আশ্বিন ১৩৩২) অন্তর্ভুক্ত হইয়াছিল।
শ্রাবণ ১৩৮৩
গীতবীথিকা বা স্বরবিতান চতুস্ত্রিংশ (৩৪) এ গৃহীত গানগুলির তালিকা নিচে দেওয়া
হলো।
অকারণে অকালে মোর পড়ল যখন ডাক [পূজা-৩৫১]
[তথ্য]
[নমুনা]
আকাশ জুড়ে শুনিনু ওই বাজে [পূজা-৩৫০]
[তথ্য]
[নমুনা]
আমি আছি তোমার সভার দুয়ার-দেশ [পূজা-৫৯৭]
[তথ্য]
[নমুনা]
আমি তোমায় যত শুনিয়েছিলাম গান [পূজা-৫]
[তথ্য]
[নমুনা]
আমি যখন তাঁর দুয়ারে ভিক্ষা নিতে যাই [পূজা-৩৪৯]
[তথ্য]
[নমুনা]
কূল থেকে মোর গানের তরী দিলেম খুলে [পূজা-১৬]
[তথ্য]
[নমুনা]
গানের ভিতর দিয়ে যখন দেখি ভুবনখানি। [পূজা-২৬]
[তথ্য]
[নমুনা]
জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে [পূজা-১৩]
[তথ্য]
[নমুনা]
তোমায় কিছু দেব ব'লে [পূজা-৫৯]
[তথ্য]
[নমুনা]
তোমার দ্বারে কেন আসি ভুলেই যে যাই[পূজা-২৪৩]
[তথ্য]
[নমুনা]
তোমারি ঝরনাতলার নির্জনে [পূজা-১৫]
[তথ্য]
[নমুনা]
দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায় রইল না [বিচিত্র-৩১]
[তথ্য]
[নমুনা]
নমি নমি চরণ [পূজা-৫০৩]
[তথ্য]
[নমুনা]
পথিক হে, ওই-যে চলে, ওই-যে চলে [পূজা-৫৬৭]
[তথ্য]
[নমুনা]
ফাগুন হাওয়ায় রঙে রঙে পাগল ঝোরা লুকিয়ে ঝরে [প্রকৃতি-২৮২]
[তথ্য]
[নমুনা]
মাটির প্রদীপখানি আছে মাটির ঘরের কোলে [বিচিত্র-৯৭]
[তথ্য]
[নমুনা]
যারা কথা দিয়ে তোমার কথা বলে [পূজা-১৪]
[তথ্য]
[নমুনা]
যে আমি ওই ভেসে চলে [বিচিত্র-৩০]
[তথ্য]
[নমুনা]
সুর ভুলে যেই ঘুরে বেড়াই কেবল কাজে [পূজা-২৫]
[তথ্য]
[নমুনা]
সে যে বাহির হল জানি [প্রেম-২৮৯]
[তথ্য]
[নমুনা]