স্বরবিতান-৪৬
স্বরবিতানের এই খণ্ডে গৃহীত গানগুলির তালিকা
আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি [স্বদেশ-২১] [তথ্য] [নমুনা]
আপনি অবশ হলি তবে বল দিবি তুই কারে [স্বদেশ-৮] [তথ্য] [নমুনা]
আমরা পথে পথে যাব সারে সারে [স্বদেশ-৩৪] [তথ্য] [নমুনা]
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি [স্বদেশ-১] [তথ্য] [নমুনা]
আমি ভয় করব না ভয় করব না [স্বদেশ-৭] [তথ্য] [নমুনা]
এখন আর দেরি নয় [স্বদেশ-৩২] [তথ্য] [নমুনা]
এবার তোর মরা গাঙে বান এসেছে [স্বদেশ-৫] [তথ্য] [নমুনা]
ও আমার দেশের মাটি, তোমার 'পরে ঠেকাই মাথা [স্বদেশ-২] [তথ্য] [নমুনা]
ওদের বাঁধন যতই শক্ত হবে ততই বাঁধন টুটবে [স্বদেশ-৪৩] [তথ্য] [নমুনা]
ওরে তোরা নেই বা কথা বলল [স্বদেশ-২৭] [তথ্য] [নমুনা]
ওরে ভাই, মিথ্যা ভেবো না [জাতীয় সংগীত-১৫] [তথ্য] [নমুনা]
ছি ছি চোখের জলে ভেজাস নে আর মাটি [স্বদেশ-৩০] [তথ্য] [নমুনা]
জননীর দ্বারে আজি ওই শুন গো [স্বদেশ-৩৭] [তথ্য] [নমুনা]
তোর আপন জনে ছাড়বে তোরে [স্বদেশ-৪] [তথ্য] [নমুনা]
নিশিদিন ভরসা রাখিস [স্বদেশ-৬] [তথ্য] [নমুনা]
বন্দে মাতরম [নমুনা]
বাংলার মাটি,বাংলার জল [স্বদেশ-২০] [তথ্য] [নমুনা]
বিধির বাঁধন কাটবে তুমি এমন শক্তিমান [স্বদেশ-৪৪] [তথ্য] [নমুনা]
বুক বেঁধে তুই দাঁড়া দেখি [স্বদেশ-৩৩] [তথ্য] [নমুনা]
মা কি তুই পরের দ্বারে পাঠাবি তোর ঘরের ছেলে [স্বদেশ-২৯] [তথ্য] [নমুনা]
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে [স্বদেশ-৩] [তথ্য] [নমুনা]
যদি তোর ভাবনা থাকে ফিরে যা-না [স্বদেশ-২৮] [তথ্য] [নমুনা]
যে তোমায় ছাড়ে ছাড়ুক আমি তোমায় ছাড়ব না মা [স্বদেশ-২৫] [তথ্য] [নমুনা]
যে তোরে পাগল বলে তারে তুই বলিস নে কিছু [স্বদেশ-২৬] [তথ্য] [নমুনা]
সার্থক জনম আমার জন্মেছি এই দেশ [স্বদেশ-২৪] [তথ্য] [নমুনা]

এই গ্রন্থের আশ্বিন ১৩৯০ মুদ্রণের ৮৫ পৃষ্ঠায় মুদ্রিত প্রজ্ঞাপনটি নিচে উল্লেখ করা হলো।

স্বরবিতান ষট্‌চত্বারিংশ খণ্ড প্রকাশিত হয় পৌষ ১৩৬২ সালে। এই গ্রন্থের সম্পাদনা করেন ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী।

   এই খণ্ডে রবীন্দ্রনাথের চব্বিশটি গানের স্বরলিপি সংকলিত হইয়াছে। গানগুলি বঙ্গভঙ্গজনিত জাতীয় আন্দোলনের সময়ে রচিত এবং অধিকাংশই ১৯০৫ সেপ্টেম্বরে বাউল গ্রন্থে মুদ্রিত। ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী কৃত ৩, ৫-১৩ ও ১৫-২৪ সংখ্যক গানের স্বরলিপি পূর্বে ১৩১২ সালের সঙ্গীত-প্রকাশিকা পত্রিকায় এবং ৪-সংখ্যক গানের স্বরলিপি ১৩১৩ সালের উক্ত পত্রিকায় প্রকাশিত হইয়াছিল। তাঁহারই কৃত ২-সংখ্যক গানের স্বরলিপি পাণ্ডুলিপি হইতে ও ১৪-সংখ্যক গানের স্বরলিপি বিশ্বভারতী পত্রিকার ১৩৪৯ পৌষ সংখ্যা হইতে সংকলিত। শ্রীশৈলজারঞ্জন মজুমদার কৃত ২৫-সংখ্যক গানের স্বরলিপি বিশ্বভারতী পত্রিকার ১৩৫৭ শ্রাবণ-আশ্বিন সংখ্যা হইতে গৃহীত। ৫-সংখ্যক গানের গীতরীতি সম্পর্কে বিশেষ অবহিত হওয়া আবশ্যক।

বন্দেমাতরম্‌ সংগীতের আরম্ভের কয়টি ছত্রে রবীন্দ্রনাথ যে সুর দিয়াছিলেন তাহা ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী কৃত স্বরলিপি সহ এই গ্রন্থের প্রথমেই সংকলিত হইয়াছে। এই গানের অতিপুরাতন যে স্বরলিপি পাওয়া যায় তাহা জ্যোতিরিন্দ্রনাথের হাতে লেখা পাণ্ডুলিপি। সরলাদেবী শতগান গ্রন্থে সম্পূর্ণ গানের যে স্বরলিপি প্রকাশ করেন তাহাতে, রবীন্দ্রনাথ যেটুকুতে সুর দেন নাই তাহা স্বয়ং পূরণ করিয়া দেন।

রবীন্দ্রনাথের দেশভক্তিসূচক অন্যান্য গানের স্বরলিপি স্বরবিতান সপ্তচত্বারিংশ খণ্ডে প্রকাশিত।

এই গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত গানের সুরভেদ, ছন্দোভেদ, পাঠভেদ ও রচনাকাল-প্রকাশকাল বর্তমান সংস্করণে (শ্রাবণ ১৩৭৬) সন্নিবিষ্ট হইল। এ যাবৎ সংগৃহীত উল্লিখিত তথ্যাদি সংগ্রহ ও সংকলন করিয়াছেন শ্রীপ্রফুল্লকুমার দাস।

শ্রাবণ ১৩৮৫