নজরুল ইন্সটিটিউট কর্তৃক প্রকাশিত
নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি
আটাশতম খণ্ড
নজরুল ইন্সটিটিউট কর্তৃক প্রকাশিত নজরুল সঙ্গীতের এই গ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল আষাঢ়, ১৪১৩/জুলাই ২০০৬ খ্রিষ্টাব্দে। এই গ্রন্থটির অনুমোদন করেছিল, তৎকালীন সরকার কর্তৃক গঠিত 'নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি প্রমাণীকরণ পরিষদ'। উল্লেখ্য এই পরিষদের সভাপতি ছিলেন সোহরাব হোসেন। পরিষদের অন্যান্য সদস্যরা ছিলেন, সোহরাব হোসেন, সুধীন দাশ, ফেরদৌসী রহমান, এস, এম আহসান মুর্শেদ, খাকিদ হোসেন, শবনম মুশতারী এবং নির্বাহী পরিচালক, নজরুল ইন্সটিটিউট (সদস্য-সচিব)।
নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি চতুর্থ খণ্ডের সমুদয় গানের
স্বরলিপি করেছেন
সুধীন দাশ । গ্রন্থটিতে
মোট ২৫টি গানের স্বরলিপি মুদ্রিত আছে। এই গানগুলোর বর্ণানুক্রমিক তালিকা নিচে দেওয়া
হলো।
আঁধারের এলো কেশ ছড়িয়ে এলে [গান-১০২৩] [তথ্য]
আমার কথা লুকিয়ে থাকে [গান-১০৭৫] [তথ্য]
আমার যাবার সময় হলো [গান-৮৮৫] [তথ্য]
এলো এলো শবেরাত [গান-১১৮৩] [তথ্য]
এল ফুল-দোল [গান-১১৬৪] [তথ্য]
এসেছি তব দ্বারে [গান-১২০০] [তথ্য]
এস বসন্তের রাজা [গান-২১৬৮] [তথ্য]
ওগো ঠাকুর বলতে পার [গান-১৩০৪] [তথ্য]
কথা
কও, কথা কও থাকিও না চুপ করে [গান-১৬৪] [তথ্য]
কুনুর নদীর ধারে [গান-২২২৮] [তথ্য]
কোন সে সুদূর আশোক কাননে [গান-১২৩৯] [তথ্য]
গাঙে জোয়ার এল ফিরে [গান-২২৩৪] [তথ্য]
চরনে দলিয়া গিয়াছে চলিয়া [গান-৯৩১] [তথ্য]
চাঁপা রঙের শাড়ি আমার [গান-১৩৮৭] [তথ্য]
ঠাকুর তোমায় মালা দেব [গান-১৯০৫] [তথ্য]
তুমি শুনিতে চেয়ো না [গান-১৬৫] [তথ্য]
দাও আরো আরো দাও [গান-১৪৭১] [তথ্য]
নাইয়া! ধীরে চালাও তরণী [গান-৯৩৪] [তথ্য]
নিপীড়িতা পৃথিবী ডাকে [গান-১৯৮০] [তথ্য]
পরি জাফরানী ঘাঘরি [গান-১৯৯] [তথ্য]
মণি-মঞ্জির বাজে অরুণিত চরণে সখী [গান-২০৫৫] [তথ্য]
যেয়ো না যেয়ো না মদিনা দুলাল [গান-৮৯৫] [তথ্য]
রেশমী রুমালে কবরী বাঁধি [গান-১৭৩৪] [তথ্য]
হে গোবিন্দ হে গোবিন্দ [গান-২১৪৪] [তথ্য]