জাসদ
(ইনু) |
|
নিবন্ধন নম্বর |
০১৩ |
নিবন্ধন তারিখ |
০৩/১১/২০০৮ |
প্রতীক |
মশাল |
প্রতীক নমুনা |
|
সভাপতি |
হাসানুল হক ইনু |
মহাসচিব |
শিরীন আখতার |
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ঠিকানা |
৩৫-৩৬, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, ঢাকা-১০০০ |
ফোন |
৯৫৫৯৯৭২ |
ফ্যাক্স |
৯৮৯০৯৭৮, ৯৮৮৫৬৪৭ |
মোবাইল |
৯৫৫৯৯৭২ |
ইমেইল |
jsd@dhaka.net |
১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে জাসদ (রব), জাসদ (ইনু) এবং বাসদ (মাহাবুব) এর একাংশ মঈন উদ্দিন খান বাদলের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়।
এই দলের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন আ.স.ম রব এবং হাসানুল হক।
২০০২ খ্রিষ্টাব্দ আ.স.ম রবের নেতৃত্বে কতিপয় নেতা জেএসডি নামে জাসদের কার্যক্রম পরিচালনা
শুরু করছে।
২০০৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে হাসানুল হক ইনু’র নেতৃত্বে জাসদ ১৪ দল গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে
আসছে।
২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে ১১ ও ১২ মার্চ জাসদের জাতীয় সম্মেলনে অনুষ্ঠিত হয়। ১২ই মার্চের কাউন্সিল অধিবেশনের রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক সেশন শেষে নির্বাচনী অধিবেশনের দায়িত্ব গ্রহণ
করেন, নেতা নির্বাচনের জন্য গঠিত নির্বাচন কমিশন (এ সময় মূলত দলীয় সাংগঠনিক পদ
বিলুপ্ত হয়)। হাসানুল হক ইনু সর্বসম্মতভাবে একক প্রার্থী হিসেবে কণ্ঠভোটে সভাপতি পুনঃনির্বাচিত হন। সাধারণ সম্পাদক পদে শিরীন আখতার এমপি ও নাজমুল হক প্রধান এমপি-র নাম প্রস্তাব আসে। এ সময় শ্লোগান দেয়াকে কেন্দ্র করে উভয় প্রার্থীর পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার নেতৃত্বে কিছু কাউন্সিলর কাউন্সিল অধিবেশন কক্ষ ত্যাগ করেন। উত্তেজনাকর পরিস্থিতি শান্ত হলে কাউন্সিলররা কাজী বশির মিলানায়াতনে (মহানগর নাট্যমঞ্চ) সাংগঠনিক নিয়মে সরাসরি সাধারণ সম্পাদক পদে গোপন ব্যালটে ভোট প্রদান করেন। শিরীন আখতার এমপি পান ৬০৩ ভোট এবং নাজমুল হক প্রধান পান ১২৩ ভোট পান । প্রাপ্ত ভোটে শিরীন আখতার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। অন্যদিকে কাজী বশির মিলানায়াতন (মহানগর নাট্যমঞ্চ) ত্যাগকারীরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে সমাবেশ করে, শরীফ নুরুল আম্বিয়াকে সভাপতি, নাজমুল হক প্রধানকে সাধারণ সম্পাদক এবং নিজেকে কার্যকরী সভাপতি ঘোষণা করেন মঈন উদ্দিন খান বাদল এমপি। এর মাধ্যমে কার্যত জাসদের আরেক দফা বিভক্তি চুড়ান্ত হয়।
নির্বাচন কমিশনে শরীফ নুরুল আম্বিয়া এবং নাজমুল হক প্রধান নিজেদের-কে বৈধ কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দাবি করে প্রতীক মশাল দাবি করেন। নির্বাচন কমিশন উভয় পক্ষের জন্য আলাদা আলাদা শুনানি এবং দাবির স্ব-পক্ষে দালিলিক প্রমাণ প্রদান করার জন্য পত্র প্রদান করে। ২০১৬
খ্রিষ্টাব্দর ৬ এপ্রিল দু-পক্ষ আলাদা আলাদা শুনানিতে অংশগ্রহণ করেন।
২০১৬
খ্রিষ্টাব্দের ১৯শে এপ্রিল হাসানুল হক ইনু, প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে মশাল সুরক্ষার আবেদন জানিয়ে চিঠি উল্লেখ করেন।
এবং দলের প্রতীক হিসেবে ‘মশাল’ লাভ করেন।