এর
ভিতরে
ষড়্জ ও পঞ্চমের কোনো
ভিন্নতর রূপ নেই।
এই
স্বর ২টি স্থানচ্যুত
হয় না, এই অর্থে এদেরকে বলা হয় অচ্যুতস্বর
বা অচলস্বর।
এই কারণে এই দুটি স্বরের কোনো কোমল রূপ নেই।
শুদ্ধ মধ্যমের পরে বা আরোহী
বিন্যাসে মধ্যমের বিকৃতরূপকে বলা হয় কড়ি মধ্যম বা তীব্র মধ্যম। তাই ঋষভ, গান্ধার,
ধৈবত ও নিষাদেরই শুধু কোমল রূপ পাওয়া যায়।
ভারতীয় সঙ্গীতশাস্ত্রে কোমল স্বরের তিনটি রূপকে স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে। এই কোমল
স্বরগুলো হলো- অতি কোমল, কোমল ও অনু কোমল।
সপ্তস্বরে কোমল স্বরের অবস্থান
স্বরের নাম | ষড়্জ | অতি কোমল ঋষভ | কোমল ঋষভ | অনু কোমল ঋষভ | শুদ্ধ ঋষভ |
শ্রুতির নাম | তীব্রা | কুমুদ্বতী | মন্দা | ছন্দোবতী | দয়াবতী |
স্বরের নাম | শুদ্ধ ঋষভ | অতি কোমল গান্ধার | কোমল গান্ধার | অনু কোমল গান্ধার | শুদ্ধ গান্ধার |
শ্রুতির নাম | দয়াবতী | রঞ্জনী | রক্তিকা | রৌদী |
স্বরের নাম | পঞ্চম | অতি কোমল ধৈবত | কোমল ধৈবত | অনু কোমল ঋষভ | শুদ্ধ ধৈবত |
শ্রুতির নাম | ক্ষিতি | রক্তা | সন্দীপনী | আলাপনী | মদন্তী |
স্বরের নাম | শুদ্ধ ধৈবত | অতি কোমল নিষাদ | কোমল নিষাদ | অনু কোমল নিষাদ | শুদ্ধ নিষাদ |
শ্রুতির নাম | মদন্তী | রোহিণী | রম্যা | উগ্রা |