কেতকী
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{
পৌরাণিক সত্তা
|
কাল্পনিকসত্তা
|
কল্পনা
|
সৃজনশীলতা
|
দক্ষতা
|
জ্ঞান |
মনস্তাত্ত্বিক বিষয়
|
বিমূর্তন
|
বিমূর্ত-সত্তা
|
সত্তা
|}
হিন্দু
পৌরাণিক কাহিনি
মতে–
অভিশপ্ত
ফুল বিশেষ।
শিব পুরাণের মতে,
সত্য যুগে শ্বেতদ্বীপে বিষ্ণু দীর্ঘদিন তপস্যা মগ্ন হন।
এই সময়,
ব্রহ্মা ও বিষ্ণুর ভিতর কে বড় তা নিয়ে উভয়ের ভিতর দ্বন্দ্ব উপস্থিত হয়।
এই সময় শিবলিঙ্গ দেহ ধারণ করে,
উভয়ের কাছে উপস্থিত হন।
ইনি লিঙ্গদেহের আদি উৎস নির্ধারণের জন্য বিষ্ণুকে বলেন,
পক্ষান্তরে ব্রহ্মাকে শিবলিঙ্গের উর্ধ্বভাগ পরিদর্শন করতে বলেন।
ব্রহ্মা শিবলিঙ্গের উপরিভাগে যেতে যেতে দক্ষের কন্যা (লক্ষ্মী অংশে জাতা) ফুলরূপী
কেতকীর সাক্ষাৎ পান।
পরে ব্রহ্মা আর উপরে না উঠে বিষ্ণুর কাছে চলে আসেন এবং বলেন যে,
এই ফুলটি শিবলিঙ্গের মাথা থেকে নিয়ে এসেছেন।
এই সময় কেতকীও ব্রহ্মার এই মিথ্যা কথন সমর্থন করেন।
শিব এই কথা শুনে কেতকীর উপর অত্যন্ত অসন্তুষ্ট হয়ে অভিশাপ দেন যে,
কেতকী কোন পূজাতেই ব্যবহৃত হবে না।