ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{
পৌরাণিক সত্তা
|
কাল্পনিকসত্তা
|
কল্পনা
|
সৃজনশীলতা
|
দক্ষতা
|
জ্ঞান |
মনস্তাত্ত্বিক বিষয়
|
বিমূর্তন
|
বিমূর্ত-সত্তা
|
সত্তা
|}
হিন্দু পৌরাণিক কাহিনিতে এই
নামে দুটি চরিত্র রয়েছে। এঁরা হলেন–
১.
গান্ধাররাজ সুবলের পুত্র।
দুর্যোধনের মামা ও গান্ধারীর ভাই।
ইনি দুর্যোধনের পরামর্শদাতা ছিলেন।
এঁর প্ররোচনায় দুর্যোধন কপট পাশাখেলার আয়োজন করেন।
উল্লেখ্য,
ইনি অত্যন্ত অভিজ্ঞ পাশা খেলোয়াড় ছিলেন।
তারপরেও ইনি ছলনার আশ্রয় গ্রহণ করে,
এই খেলায় জয়লাভ করে,
দ্রৌপদীসহ পাণ্ডবদের সর্বস্ব কেড়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করেন।
কুরুক্ষেত্রের
যুদ্ধে ইনি কৌরবপক্ষে যুদ্ধ করেন।
যুদ্ধে প্রথমে অর্জুনের হাতে এঁর দুই ভাই বৃষক ও অচল নিহত হলে- অর্জুনের বিরুদ্ধে
ইনি অস্ত্রধারণ করেন।
কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যে ইনি পরাজিত হয়ে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়ন করেন।
পরে দুর্যোধন তাঁকে আবার যুদ্ধক্ষেত্রে ফিরিয়ে আনেন।
এবার ইনি ভীমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে আবার পরাজিত হন এবং এবারও ইনি
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়ন করেন।
তাঁকে পরে আবার ফিরিয়ে আনা হয়।
যুদ্ধের অষ্টাদশ দিনে তৃতীয়বার সহদেবের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেন।
এই যুদ্ধে ইনি সপুত্র নিহত হন।
উল্লেখ্য শকুনির পুত্রের নাম ছিল উলূক।
২. বৃক নামক অসুরের পিতা।